Please share-

আপনি যদি সার্টিফিকেটধারী আলেম হন, তাহলে এ ধরনের পোস্টের ভূল ধরা ও সংশোধনের লক্ষ্যে কমেন্টস করা, ইহা আপনার কর্তব্য।

প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট ক্যাটাগরীর উপর ক্লিক করুন-

আল কোরআন এর বিশুদ্ধতা

এটা ঐ গ্রন্থ যার মধ্যে কোনরূপ সন্দেহ নেই; আল্লাহ ভীরুদের (পরহেজগারদের) জন্যে এ গ্রন্থ হিদায়াত বা মুক্তিপথের দিশারী। (সূরা বাকারা, আয়াত ২, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-৪)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং আমি আমার বান্দার প্রতি যা অবতীর্ণ করেছি, তাতে তোমরা যদি সন্দিহান হও তবে তৎ সদৃশ একটি ‘সূরা’ তৈরী করে নিয়ে এসো এবং আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের সাহায্যকারীদেরকেও ডেকে নাও; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।

অনন্তর যদি তোমরা তা করতে না পার এবং তোমরা তা কখনো করতে পারবে না, তা হলে তোমরা সেই জাহান্নামকে ভয় কর, যার ইন্দন মানুষ ও প্রস্তরপুঞ্জ, যা অবিশ্বাসীদের জন্যে প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে।

(সূরা বাকারা, আয়াত নং- ২৩, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং- ৮)।

মূল কিতাব থেকে পৃষ্ঠা নং অনুসরণ করে পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং- ১২৮)

[আল কোরআন এ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো।]

ঈমান 

যারা অ-দৃষ্ট বিষয়গুলোতে বিশ্বাস স্থাপন করে, এবং নামাজ প্রতিষ্ঠিত করে ও আমি তাদেরকে  যে জীবনোপকরণ দান করেছি  তা হতে ব্যয় করে থাকে; এবং যারা তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে ও তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ করা হয়েছিলো, তদ্বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং পরকালের প্রতি যারা দৃঢ় বিশ্বাস রাখে; এরাই তাদের প্রভূর পক্ষ হতে প্রাপ্ত হিদায়াতের উপর প্রতিষ্ঠিত রয়েছে এবং এরাই সফলকাম। (সূরা বাকারা, আয়াত ৩-৫, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-৪)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে- 

এখানে ক্লিক করতে পারেন

 এবং যখন তাদেরকে বলা হয়, লোকেরা যেরূপ ঈমান এনেছে তোমরাও অনুরূপ ঈমান আন; তখন তারা বলেঃ নির্বোধেরা যেরূপ ঈমান এনেছে আমরাও কি সে রূপ ঈমান আনবো? সাবধান! নিশ্বয় তারাই নির্বোধ, কিন্তু তারা অগত নয়।

(সূরা বাকারা, আয়াত ১৩, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-6)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে- 

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড)৮

অহংকার

এবং যখন আমি ফেরেশতাগণকে বলেছিলাম যে, তোমরা আদমকে সিজদা কর, তখন ইবলিশ ব্যতীত সকলে সিজদা করেছিলো; সে অগ্রাহ্য করলো ও অহংকার করলো এবং কাফিরদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেল।

(সূরা বাকারা, আয়াত ৩৪, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-12)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে- 

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-গ৯

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং ১৭২)

মানুষ

কিরূপে তোমরা আল্লাহকে অবিশ্বাস করছো? অথচ তোমরা নির্জীব ছিলে, পরে তিনিই তোমাদেরকে সঞ্জীবিত করেছেন, পুনরায় তিনি তেমাদেরকে নির্জীব করবেন, পরে আবার জীবন্ত করবেন, অবশেষে তোমাদেরকে তাঁরই দিকে প্রতিগমন করতে হবে।

সূরা বাকারা, আয়াত ২৮, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-1০)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে- 

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং ১৫৭)

সত্য ও নামাজ

✡ (১) আর তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না এবং সে সত্য গোপন করো না যেহেতু তোমরা তা অবগত আছ।

 (২) আর তোমরা নামাজ প্রতিষ্ঠিত কর ও যাকাত প্রদান কর এবং রুকু’কারীদের সাথে রুকূ কর।

 সূরা বাকারা, আয়াত ৪২-৪৩, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-14)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে- 

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং ১৮৮)

অবিশ্বাসীদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

নিশ্বয় যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের তুমি সতর্ক কর বা না কর, তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না।

আল্লাহ তাদের অন্তর সমূহের উপর ও তাদের কর্ণ সমূহের উপর মোহরাংকিত করে দিয়েছেন এবং তাদের চক্ষুসমূহের উপর আবরণ পড়ে আছে এবং তাদের জন্য রয়েছে গুরুতর শাস্তি।

আর মানুষের মধ্যে এমন লোক আছে যারা বলে, আমরা আল্লাহর উপর ঈমান এনেছি, অথচ তারা মোটেই ঈমানদার নয়।

তারা আল্লাহ ও মুমিনদের সঙ্গে ৯প্রতারণা করে, প্রকৃত অর্থে তারা নিজেদের ব্যতীত আর কারো সঙ্গে প্রতারণা করে না, অথচ তারা এ সম্ভন্ধে বোধই রাখে না।

তাদের অন্তরে ব্যধি (রোগ) রয়েছে, উপরন্তু আল্লাহ তাদের ব্যধি আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন এবং তাদের জন্যে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে, যেহেতু তারা মিথ্যা বলতো।

এবং যখন তাদেরকে বলা হয়ঃ তোমরা পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করো না, তখন তারা বলে আমরা তো শুধু সংশোধনকারী।

সাবধান! তারাই অশান্তি সৃষ্টিকারী: কিন্তু তারা বুঝে না।

(সূরা বাকারা, আয়াত ৬-১২, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-5)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, ১০০ পৃষ্ঠা বা এর সন্নিকটে)

ইবাদত, বিজ্ঞানময় আয়াত ও শীরক

 হে মানব মন্ডলী! তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের ইবাদত কর, যিনি তোমাদেরকে ও তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে সৃষ্টি করেছেন, যেন তোমরা ধর্মভীরু (পরহেজগার) হও।

যিনি তোমাদের জন্যে যমীনকে শয্যা ও আকাশকে ছাদ স্বরূপ করেছেন এবং যিনি আকাশ হতে পানি বর্ষণ করেন, অতঃপর তার দ্বারা তোমাদের জন্যে উপজীবিকা স্বরূপ ফলপুঞ্জ উৎপাদন করেন, অতএব তোমরা জেনে শুনে আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করো না।

(সূরা বাকারা, আয়াত নং- ২১ ও ২২, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-7 ও 8)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং- ১২০)

 বেহেশত

✡  আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে ও সৎ কার্যাবলী সম্পাদন করে থাকে, তাদেরকে সু-সংবাদ প্রদান কর যে, তাদের জন্যে এমন বেহেশত রয়েছে যার তলদেশ দিয়ে নদী সমূহ প্রবাহিত হতে থাকবে; যখন তা হতে তাদের উপজীবিকার জন্যে ফলপুঞ্জ প্রদান করা হবে তখন তারা বলবে– আমাদের এটাতো পূর্বেই প্রদত্ত হয়েছিলো এবং তাদেরকে এর দ্বারা সদৃশ প্রদান করা হবে এবং তাদের জন্যে তন্মধ্যে পবিত্র সহধর্মিনীগণ থাকবে এবং সেখানে তারা চিরকাল অবস্থান করবে।

(সূরা বাকারা, আয়াত নং- ২৫, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-৮/ 8)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং- ১৫১)

পৃথিবীতে মানব প্রেরণ

এবং যখন তোমার রব  ফেরেশতা গণকে বললেনঃ নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করবো, তারা বললোঃ আপনি কি যমীনে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে, তারা সেখানে বিবাদ সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত করবে? আর আমরাইতো আপনার প্রশংসা গুণগান করছি এবং আপনারই গুণগান করে থাকি। তিনি বললেনঃ নিশ্চয় আমি যা পরিজ্ঞাত আছি, তা তোমরা অবগত নও।

এবং তিনি আদমকে (আঃ) নাম শিক্ষা দিলেন, অনন্তর তৎসমূদয় ফেরেশতাদের সামনে উপস্থাপিত করলেন; তৎপর বললেনঃ যদি তোমরা সত্যবাদী হও, তবে আমাকে এসব বস্তুর নামসমূহ জানাও।

তারা বলেছিলো–আপনি পরম পবিত্র; আপনি আমাদেরকে যা শিক্ষা দিয়েছেন, তদ্ব্যতীত আমাদের কোনই জ্ঞান নাই; নিশ্চয় আপনি মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।

তিনি বলেছিলেন, হে আদম, তুমি তাদেরকে ঐ সকলের নাম সমূহ জানিয়ে দাও; অতঃপর তখন তিনি তাদেরকে ঐ গুলোর নাম সমূহ জানিয়ে দিলো, তখন তিনি বলেছিলেনঃ  আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, নিশ্চয় আমি ভূমন্ডল ও নভোমন্ডলের অদৃশ্য বিষয় অবগত আছি এবং তোমরা যা প্রকাশ কর ও যা গোপন কর আমি তাও পরিজ্ঞাত আছি।

(সূরা বাকারা, আয়াত নং ৩০- ৩৩, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-১১-১২)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং- ১৬১)

✡  এবং আমি বললাম, হে আদম! তুমি ও তোমার সহধর্মিনী জান্নাতে অবস্থান কর এবং তা হতে যা ইচ্ছা স্বাচ্ছন্দে ভক্ষণ কর; কিন্তু ঐ বৃক্ষের নিকটবর্তী হয়ো না–অন্যথা তোমরা অত্যাচারীগণের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবে।

অনন্তর শয়তান তাদেরকে সেখান থেকে পদক্খলিত করলো, তৎপরে তারা যেখানে ছিলো তথা হতে তাদেরকে বহির্গত করলো;  আমি বললাম– তোমরা নীচে নেমে যাও, তোমরা পরষ্পর পরষ্পরের শত্রু; এবং পৃথিবীতেই তোমাদের জন্যে এক নির্দিষ্ট কালের অবস্থিতি ও ভোগ-সম্পদ রয়েছে।

সূরা বাকারা, আয়াত ৩৫-৩৬, বাংলা তাফসীর, কুরআনুল কারীম, প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, দারুসসালাম, পৃষ্ঠা নং-12)।

মূল কিতাব থেকে পড়তে চাইলে- 

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এবং এর ব্যাখ্যা বা তাফসীর সহ পড়তে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন (মারেফুল কোরআন, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং ১৭৬)

এছাড়া শুদ্ধরুপে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে চাইলে

এখানে ক্লিক করতে পারেন

এ পোস্টের ট্যাগ সমূহঃ  #আল কোরআন,  #বিষয় ভিত্তিক কোরআনের আয়াত

9