Please share-

তারাবীর নামাজের হাফেজ ও আলেম ভাইদের বিচার চাই, এ পোস্টটি  একটু আগে আমি ফেসবুকে পোস্ট করেছি। আপনাদের জ্ঞাতার্থে নিম্নে হুবহু তা তুলে ধরলাম-

যত দূর জানি রাসূলুল্লাহ (সা:) ও তাঁর সাহাবিগন (রা:) তারাবি নামাজের প্রতি ৪ রাকাত পর পর কোন মুনাজাত করেননি।
উনারা একটু বিশ্রাম নিতেন।
এবং ২০ রাকাত পর প্রতিদিন একই মুনাজাত (ইয়া মুজিরু…..) উনারা করেননি।
কিন্তু এখন ঈমাম-মুয়াজ্জিন-হাফেজসহ সকল মুসল্লি একযোগে করে চলেছেন।
আপনারা কে কেন করছেন (?), দয়া করে বলে যাবেন। আমি আপনাদের থেকে শিখতে চাই।
সে সাথে এও বলবেন, যত সুন্দর ভাষাই হোক না কেন, আল্লাহর রাসূল (সা:) যা করেননি, তাঁর সাহাবিগন (রা:) যা করেনি, তা করলে বেশি সাওয়াব হবে কোন যুক্তিতে (?),
অথবা সবাই মিলে একযোগে আদায় করে একে ওয়াজিবের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার কারণে গুনাহ হবে না কেন?
এছাড়া আপনাদের নিকট আরো একটি বিষয় জানতে চাই, সত্যকে প্রকাশিত করা ও প্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রাম জেহাদ না হয়ে, ফেৎনা হবে কেন?
(তারাবীর নামাজের হাফেজ ও আলেম ভাইদের বিচার চাই, এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)
আমি তো আপনাদেরকে বলছি না যে, মসজিদে আপনারা হট্টগোল বাজান।
কিন্তু একটি বারের জন্যেওতো সাধারণ মুসল্লিদের নিকট বিষয়টি প্রকাশ করেন না।
না তারাবি নামাজের সময়, না কোন বয়ানে।
রাসূলুল্লাহ (সা:) ও তাঁর সাহাবিদের (রা:) বিপরীত আমলে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য মহান রবের নিকট আপনাদের বিচার চাই এবং এর একটা সমুচিত জবাব চাই যে, রাসূলুল্লাহ (সা:) ও তাঁর সাহাবিদের (রা:) মতো আমল করতে গিয়ে আপনাদেরকে অমান্য করতে হবে কেন, ও এ বিষয়টি সাধারণের চোখে দৃশ্যমান হওয়ায়, তাহলে কেন আমরা সকল মুসল্লির কাছে অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে থাকবো?
পিউর বুঝি আনপিউর হিসেবে পরিচিতি পাবে (?), আর আনপিউর বুঝি পিউর হিসেবে সাব্যস্ত হবে?
এবং যুগ যুগ ধরে!?
আজ যদি এ দেশের আলেম সমাজ ও হাফেজ ভাইগণ এর সঠিক উত্তর না দেন, তাহলে কাল কেয়ামতে; আল্লাহু তা’য়ালা মাফ করুক, যদি আমার দোযখ নির্ধারিত হয়ে যায়, তবুও আপনাদের মুখে এ উত্তর শুনা ছাড়া মহান রব যেন আমাকে দোযখে নিক্ষেপ না করেন (আল্লাহ্ মাফ করুক। সত্যিই আমি পাপী, যার জন্য আমি এভাবে বলেছি। ইনশাআল্লাহ এর আগেই আল্লাহ আমায় মাফ পাওয়ার সুযোগ দিবেন।)।
মহান রব আল্লাহু তা’য়ালার নিকট আপনাদের (আলেম সমাজ ও হাফেজ ভাইদের) বিরুদ্ধে আমার এ আবেদন প্রেরণ করা হলো (ফেসবুক ও আমার ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে) এবং আশা করি তা কেয়ামত পর্যন্ত আমার রবের নিকট সংরিক্ষত থাকবে ও ইনশাআল্লাহ্ কেয়ামতে সকল মুসলমানের সম্মুখে মহান রব পরিচালনা করবেন এ বিষয়ে একটি আদালত; একটি বিচার।
যার বাদী হিসেবে থাকবো আমি এবং বিবাদী হিসেবে থাকবে সংশ্লিষ্ট আলেম (বিশেষ করে যে মসজিদে তারাবির নামাজ পড়ছি এ মসজিদের), হাফেজ ও এ বিষয়ে সমর্থনকৃত পুরো বিশ্বব্যাপী সাধারণ মুসল্লিগণ।
এবং কোন ক্রমেই আমার এ ধরনের আবেদন আমি কখনো ছাড়বো না।
তাই এতো ঝামেলাতে না গিয়ে ভালোয় ভালোয় তারাবি নামাজের আগে পরে, জুমার নামাজের বয়ানে, মাঠে ময়দানের ওয়াজ নছিহতে এবং বিভিন্ন সময়ে ও বিভিন্ন ভাবে বিষয়টি মানুষদেরকে বোঝাতে শুরু করেন (বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশে) ও আল্লাহর রাসূল (সাঃ) ও তাঁর সাহাবিদের (রা:) মতোই তারাবির নামাজ পড়া আরম্ভ করেন।
মনেরাখবেন লক্ষ-কোটি মানুষ চারদিকে দেখে দেখে আর শুনে শুনে আমল করতে পারে; কিন্তু একজন খাঁটি মুসলিম কখনো হুজুগে বাঙালি হতে পারে না।
বলো বীর। বলো উন্নত মম শির। শির নেহারী নত শির, ঐ শিখর হিমাদ্রির। আমরা মুসলিম, আমরা বিশ্ব বিধাত্রির।
ধন্যবাদ সবাইকে। সবাই ভালো থাকুন। কিন্তু উত্তর দিয়ে যাবেন; মতামত ব্যক্ত করে যাবেন। আপনি সাধারণ হোন, আর আলেম হোন; কেন আপনি রমজানের মতো এমন মহিমান্বিত মাসের তারাবির নামাজ রাসূলুল্লাহ (সা:) ও তাঁর সাহাবিদের (রা:) মতো পড়ছেন না? আপনার যুক্তি কী?
আজকের এ শুক্রবারের প্রদক্ষেপ হোক, আপনার এ বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা এ বিষয়ে আপনার গবেষণার সূত্রপাত। আমিন।
ফেসবুক থেকে পোস্টটি পড়ার জন্য –

(তারাবীর নামাজের হাফেজ ও আলেম ভাইদের বিচার চাই, এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

এ পোস্টের ট্যাগ সমূহঃ তারাবির নামাজের উত্তম তরীকা, তারাবীর নামাজ, tarabir namaz, sistem of tarabir namaj, তারাবির নামাজ, তারাবীর নামাজের হাফেজ ও আলেম ভাইদের বিচার চাই, তারাবীর নামাজের হাফেজ

চাকুরী প্রার্থী ভাই ও বোন গণ দেশে বিরাজমান চাকরির খবর জানতে নিম্নে ক্লিক করতে পারেন। এখানকার এক পেজে না এক পেজে আপনার চাকুরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি পেয়ে যাবেন ইনশা’আল্লাহ।-

১। এখানে ক্লিক করুন

এবং

২। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৩। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৪। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৫। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৬। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৭। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৮। এখানে ক্লিক করুন

এবং

৯। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১০। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১১। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১২। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১৩। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১৪। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১৫। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১৬। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১৭। এখানে ক্লিক করুন

এবং

১৮। এখানে ক্লিক করুন

এছাড়া শুদ্ধরুপে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে চাইলে-

এখানে ক্লিক করুন