Please share-

 ফতোয়ায়ে আরিফ Fatwa-e-Arif

লিখকের বাণী/Author’s message:

(বাংলা ও ইংরেজী উভয় ভাষায়/In both Bengali and English)

Bengali:

ইনশা’আল্লাহ্! এ বইটি পবিত্র আল-কোরআনের বিধিমালা অনুসারে লিখিত মানুষের কার্যকলাপের নির্ভূল সংবিধান শাস্ত্র।

মানুষের জন্য একমাত্র সত্যধর্ম ইসলাম। আল-কুরআন এটি শুধু মুসলিমদের কিতাব নয়, এটি সকল মানুষ ও  জ্বাতিসহ সকল সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত স্বরুপ।

যেহেতু আমি আমার এ সংবিধান বা ফতোয়ার কিতাব আল কুরআন অনুযায়ী লিখেছি বা লিখতে চেষ্টা করছি, তাই আমিও এ বইকে সকল মানুষের জীবন বিধান বা কাজ-কর্মের সংবিধান হিসেবেই উল্লেখ করেছি, শুধু মুসলিমদের ধর্মীয় গ্রন্থ হিসেবে নয়।

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে) তাই মহান আল্লাহু তা’য়ালার নিকট কায়মনোবাক্যে দোয়া করি, “সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। হে আল্লাহ্! তোমার কিতাব আল-কোরআন অনুযায়ী সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের সংবিধান লিখার যে উদ্দ্যেগ আমি নিয়েছি তা কবুল করিও।

আমার জ্ঞান, বিশ্বাস ও বিদ্যা-শিক্ষা অনুযায়ী এ ধরনের একটি কিতাব লিখার ও তা মানুষকে বুঝিয়ে দেয়ার বা মানব সম্প্রদায়ে তা বাস্তবায়ন ঘটানোর কোন যোগ্যতাই আমার ছিলো না।

কিন্তু বর্তমানে আমার সাথে সক্রীয় রয়েছে এক বা একাধিক বা একদল ফেরেশতা। তাদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আমি কাজটি পারবো বলে আশা করছি।

মূলত ঐ ফেরেশতা ভাই বা ভায়েরাই বইটি আমার দ্বারা লিখাবেন ও সম্পাদন করবেন।

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করা যেতে পারে) মানুষের মতামত ও নিজের প্রতি নিজের আত্ম-সমালোচনা এবং এ বিষয়ক নিজের বিচার-বিশ্লেষণ অনুযায়ী আমার সাথে যে ফেরেশতা রয়েছে বলে আমরা মনে করছি, তার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আমি এ মহৎ ও ইনশা’আল্লাহ মানুষের জন্য মহামূল্যবান এ কাজটি শারীরিক সুস্থতার সহিত সম্পাদন করতে চাই এবং মসজিদে হারাম শরীফের মধ্যে অবস্থান করে এ কিতাবটি চূড়ান্ত করে ও সৌদি আরব সরকারের অনুমোদন নিয়ে বিশ্বের মানব সম্প্রদায়ের নিকট প্রকাশ করতে চাই ও এর সফল বাস্তবায়ন ঘটাতে চাই।

আমি যা বুঝতে পেরেছি, ইয়া রব! তুমি দয়ালু, যার জন্য তুমি তোমার রহমতের দ্বার মানুষের নিকট উন্মোচন করেছ হয়তো; তুমি মানুষকে ক্ষমা করতে চাও, হয়তো দিতে চাও নাযাত; সে সাথে তোমার শ্রেষ্ঠত্ব ও কুদরতের কিঞ্চিত পরিচয়ও হয়তো বুঝাতে চাও মানুষদেরকে। যার জন্য আমি ও আমার স্ত্রী প্রায় উম্মি হওয়া স্বত্তেও, অনেক জ্ঞানবান মানুষের দ্বারাও যেটি প্রায় অসম্ভব, অসাধ্য; সেটিই আমাদের দ্বারা হয়তো সম্পাদন করিয়ে পৃথিবীর মানুষ ও জ্বীন জাতিকে হয়তো এই বুঝাতে চাও যে, তুমি অসাধ্যকে সাধন করতে পার; যার জন্য আমার মন ও শরীরে এভাবে ফেরেশতার উদ্ভব ঘটিয়েছ। 

হে আল্লাহ তোমার আজাব বড় কঠিন। জলন্ত আগুনে ও সাপ-বিচ্ছুর মুখে, চুলের মুঠি ধরে ছুড়ে মারবে তোমায় অমান্যকারীদেরকে।

(হাফেজী কোরআন শরীফ পড়তে ও ডাউনলোড় করতে- এখানে ক্লিক করুন)

যেহেতু তুমি তাদেরকে এতো কঠিন আযাব দিবে; তাই তোমার প্রতি আমার প্রার্থনা এই যে, আমার সাথে যে ফেরেশতাটি বা ফেরেশতাবৃন্দ রয়েছে তাকে বা তাদেরকে আমার পাশাপাশি আলাদা ভাবে তাঁর বা তাদের নিজস্ব শরীরে ওপেন কর। এবং কমপক্ষে একজন জ্বীনকে আমার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে জড়িয়ে দিয়ে সরাসরি তাকে বা তাদেরকে তাদের নিজস্ব শরীরে আমার পাশে ও আমার সহযোগী হিসেবে ওপেন কর। এবং বিশ্ববাসীর প্রত্যেক ব্যক্তিকে এদের উভয় দলকে বা এদের সবাইকে দেখার সুযোগ করে দাও।  যাতে বিশ্বের সকল মানুষ ও জ্বীন তাদেরকে দেখতে পায়। এবং সবাই যাতে বিশ্বাস করতে বাধ্য হয় যে, তুমি জ্বীন সৃষ্টি করেছ! তুমি শয়তান সৃষ্টি করেছ! (শয়তানেরা জ্বীনদেরই একটি অভিশপ্ত জাত)। তুমি ফেরেশতা সৃষ্টি করেছ! যাতে সকলে বুঝতে পারে যে, পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত তোমার কথা সত্য।

এবং আমাদের এ তিনজনকে বা তিন জাতের সবাইকে তোমার মনোনীত দ্বীন ইসলাম যে একমাত্র সত্য ধর্ম তা বুঝিয়ে বলার, সবাইকে বুঝিয়ে দাওয়াত দেয়ার তাওফিক দাও। (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে) 

ইয়া রব! ইহা এ জন্য চাইতেছি যে, যাতে মানুষ জেনে-বুঝে, নিজেরাই নিজেদের ঠিকানা ঠিক করতে পারে।

দুনিয়ার কোন মানুষ বা জ্বীনই যেন, তুমি আল্লাহ্ যে সৃষ্টিকর্তা এবং তোমার হুকুম যে সবাইকেই মানতে হবে, আর না মানলে যে ভয়ানক ও কষ্টদায়ক আযাবে তুমি এ অমান্যকারীদেরকে নিপতীত করবে; অর্থাৎ তোমার পরিচয় না বুঝে দুনিয়ার একটি মানুষও যেন দোযখে না যায়। সে জন্যে তোমার প্রতি আমার এ আবেদন। 

হে আমার রব, তুমি দয়ালু! তোমাকে আমরা সবাই দয়াময় বলে জানি। তোমার এক নাম রহীম এবং একনাম রহমান।

তাহলে তুমি যদি মানুষ ও জ্বীনকে এভাবে না জানিয়ে, না বুঝিয়ে, মানব ও জ্বীন জাতীর একজনকেও তোমার  আযাবে নিপতীত কর, তাহলে তোমার রহমান এবং রহীম এ নামদ্বয়ের অর্থ কি আর স্বার্থক হলো? আর তাই তুমি আমার উপরোক্ত প্রার্থনা কবুল কর, ইয়া আল্লাহ!! (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করা যেতে পারে)

আবার আমার মাঝে ফেরেশতার আগমন, ইহা হয়তো হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) নূরের তৈরী(?), না মাটির তৈরী(?); এবং তোমাকে দেখা যায় না, জ্বীনকে দেখা যায় না, ফেরেশতা দেরকে দেখা যায় না; না দেখলে পৃথিবীর অনেক গুলো মানুষ (ও হয়তো অনেক গুলো জ্বীনও) তুমি ও তোমার এ সৃষ্টি সমূহকে বিশ্বাস করে না, বুঝতে পারে না; ফলে তোমাকে ও তোমার কালামুল্লাহ শরীফকে মিথ্যা ও ভূল প্রমাণিত করতে চায়। আজ তুমি দয়া পরবশ হয়ে মানব ও জ্বীন জাতিকে তোমার এ সৃষ্টি সমূহ জানিয়ে দিতে চাচ্ছ। অবিশ্বাসীদের প্রশ্নের উত্তর যাতে তারা খুঁজে পায়, হয়তো এ জন্যে এ ব্যবস্থা করেছ।

তুমি তোমার রহমত ও দয়ার দুয়ার হয়তো এ জন্য খুলেছ যে, মানুষ ও জ্বীন জাতি যদি তোমাকে বুঝতে পারে! যদি তারা তোমায় মানে! যদি তারা দোযখ থেকে বাঁচে! কেয়ামতের ভয়াভহ আযাব, কবর ও পরকালের ভয়াবহ আজাব থেকে যদি মুক্তি পাওয়ার কোন সুযোগ পায় তারা!

ইয়া আল্লাহ তুমি অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারো। আমার মাধ্যমে তোমার এ সৃষ্টিকে তা দেখিয়ে তাদেরকে মুক্তি দেয়ার উপায় খুঁজছ হয়তো!

ইয়া রব, তুমি দয়ালু! তোমার দয়া অসীম! 

এখন আমি ভয় করছি মানুষ হিসেবে আমার এখতিয়ার নিয়ে। আমি কি তোমার সে দয়াময় ইচ্ছা অনুযায়ী আমার এখতিয়ারে যথাযথ আমল করতে পারবো!?  হ্যাঁ, ইনশা’আল্লাহ আমার সাথে থাকা ফেরেশতা বা ফেরেশতাবৃন্দ আমায় প্রত্যক্ষ ভাবে সক্রীয় সহযোগিতা করলে, তাহলে আমার প্রাণের নবী (সাঃ) এঁর উছিলায় আশা করি পারবো। (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে)

ইয়া মালিক! ইহা ঠিক যে, আমি প্রায় উম্মি, আমার স্ত্রীও উম্মি, কিন্তু আমি বাংলা ও ইংরেজী পড়তে ও লিখতে জানি, কিছু কিছু আরবীও জানি এবং সিহাহ্ সিত্তার সবগুলো কিতাব ও অন্যান্য হাদীস, জ্বাল হাদীস, বিভিন্ন তাফসীর গ্রন্থ, কয়েকটি ফীক্হ এর গ্রন্থ আমার ওয়েবসাইটে আপলোড় অবস্থায় রয়েছে। তাছাড়া বাংলায় এখন প্রায় প্রসিদ্ধ সব গুলো কিতাবই পাওয়া যায়। এ কিতাব গুলো নিয়ে অধ্যয়ন ও সাধনা করলে এবং বিভিন্ন কিতাব, মতবাদ কিংবা বিপরীত মতবাদ ও বিভিন্ন আলেমের বিপরীতার্থক বক্তব্য নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করলে, আশা করি ফতোয়ার কিতাব, ফতোয়ায়ে আরিফ লিখা আমার জন্য কোন ব্যাপারই হবে না ইনশা’আল্লাহ্।

হে আল্লাহ! এখন আমার একটা হালাল ও উত্তম জীবীকার ব্যবস্থা করে দাও। তাহলে ইনশা’আল্লাহ আমার স্টাডির পর স্টাডি করার ভালো সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং তখন আমি ইনশা’আল্লাহ্ কিতাবটি লিখতে আরো অনেক বেগবান হবো বলে আশা করি। অবশ্য আমি এমনিতেই স্টাডির পর স্টাডি করছি; কিন্তু রিজিকের কোন সু-ব্যবস্থা না থাকায় আমার স্টাডিতে ব্যাঘাত ঘটছে।  তাছাড়া বর্তমানকার জ্ঞানগত বিভিন্ন ফেৎনা সম্পর্কে মোটামুটি আমার একটা ভালো ধারনা আছে। তবুও আমার জ্ঞানের স্বল্পতা হেতু, আমাকে হয়তো আরো অনেক বেশি স্টাডি করতে হবে। এতে আমি আনন্দের সহিত রাজি। ইনশা’আল্লাহ আমি অনেক বেশি অধ্যয়ন করবো; পরিশ্রমের পর পরিশ্রম করবো।

আমি বুঝতে পেরেছি, আমি তোমার হাবিব রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এঁর বংশদর বা সম্প্রদায়ভূক্ত হওয়ায় হয়তো তুমি আমাকে ফেরেশতা নামীয় এ রত্ন বা মণিমানিক্য আর হীরা জহরত দিয়ে এভাবে সহযোগিতা করছ। যা তুমি কোরআনুল কারীমে এভাবে ব্যক্ত করছ-  হে নবী বল! আমি আমার রিসালত এর পারিশ্রমিক তোমাদের কাছে কিছুই চাইনা শুধু আমার কুরবা বা নিকট আত্মীয়দের প্রতি আনুগত্য পূর্ণ ভালোবাসা ব্যতীত।    (সূরা শূরা, আয়াত ২৩) হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ বর্ণনা করেছেন যে ,যখন এই আয়াত নাজিল হলো, তখন সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সা:) কারা আপনার নিকট আত্মীয়? যাদের আনুগত্য পূর্ণ ভালোবাসা পবিত্র কুরআনে উম্মতের ওপর ওয়াজিব (!!) করা হয়েছে। উত্তরে নবী (সা:)বললেন-  আলী, ফাতেমা, হাসান ও হুসাইন এর মুয়াদ্দাত। সূত্র তাফসীরে মাযহারী খন্ড 11,পৃষ্ঠা 63 ই ফা বা, তাফসীরে নূরুল কোরআন (মাওলানা আমিনুল ইসলাম) খন্ড 25 ,পৃষ্ঠা 67, তাফসীরে দুররে মানসুর খন্ড 6, পৃষ্ঠা 7, তাফসীরে কাবীর খন্ড 27 পৃষ্ঠা ১৬৬(মিশর) তাফসীরে ইবনে কাসীর খন্ড 4 পৃষ্ঠা 112 (মিশর), মুসনাদে হাম্বাল খন্ড 1 পৃষ্ঠা 229, তাফসীরে জামে আল বায়ান(তাবারী), তাফসীরে কুরতুবী খন্ড 16 পৃষ্ঠা ২২,(মিশর), (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে)

মহানবী (সা:) এর কাজের বিনিময় তাঁর (সাঃ) (নবীর) নিকট আত্মীয়দের প্রতি আনুগত্য পূর্ণ ভালোবাসা ব্যতীত অন্য কোন প্রতিদান তিনি চান নাই। এই বিষয়টি মুসলমানদেরকে জানানোর জন্য নবীকে (সাঃ) সম্পৃক্ত করে আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদের নিকট এটাই স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে আহলে বায়াতের আনুগত্য ও তাদের নেতৃত্তের স্বীকৃতি কেবলমাত্র দুনিয়ায় তাদের অগ্রগতি ও উন্নয়নের এবং আখেরাতে মুক্তির নাজাতের একমাত্র উসিলা। হযরত আবুবকর রাঃ ও সে কথাটি বলেছেন যে, মহানবী (সা:) এর সন্তুষ্টি তাঁর আহলে বায়াতের আনুগত্যপূ্র্ণ ভালোবাসার মধ্যে নিহিত। সহিঃ বুখারি শরিফ হাদিস নম্বর 3447 , 3479 ই ফা বা, ইবনে কাসীর, ইবনে হাজার।

আর তাই হে রব, তুমি তোমার হাবিবের (সাঃ) বংশকে, মানে আমার বা আমাদের বংশকে পূনরুজ্জীবীত করতে এ ফেরেশতাকে বা ফেরেশতাদের একটি বিশেষ দলকে এবং তারই অংশ হিসেবে এ কাজটি তুমি হয়তো আমাকে দিয়েছ! তাই আশা করি আমার কাছ থেকে তোমার এ নেয়ামত গুলো কখনো ছিনিয়ে নিবে না!

যদিও এ রকম সঠিক বংশ পরিচিতি না জানা অসংখ্য সৈয়দ বংশের সদস্য হয়তো দুনিয়ায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আরো অনেক রয়েছে। তোমার পরিচয় প্রদান, ফতোয়া লিখন, চার মাযহাব ভিত্তিক অতীতের ফতোয়া সমূহের মধ্যে সমন্বয় সাধন, সংশোধন করণ, মানুষদেরকে তোমার পথে আহবান, মুসলমানদের সাংগঠনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয় প্রদান ইত্যাদি কাজ গুলোর জন্য আমার জীবন উৎস্বর্গ করলাম। আমাকে তোমার এ কাজ সমূহে, আমৃত্যু দায়েম ও কায়েম রাখবে, ইয়া আল্লাহ্।

তোমাকে আমি কথা দিচ্ছি, তোমার রহমতে ও হৃদয়ের অলংকার রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এঁর উছিলায় ইনশা’আল্লাহ এ কিতাবটি আমি বিশ্বের ১ নম্বর ফিক্হ বা ফতোয়ার কিতাব হিসেবে লিপিবদ্ধ করতে সমর্থ হবো! আমায় এ তাওফিকটুকু দান করবে ইয়া আল্লাহ! তোমার প্রতি আমি এ প্রার্থনা করছি, হে মা’বুদ। আমি আশা করছি, ইনশা’আল্লাহ, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এঁর উছিলায় তোমার রহমতে এ কাজটি আমি অতি উত্তম ভাবে পারবো।

আমাকে একটু সুযোগ করে দাও ইয়া আল্লাহ!! আমার আবেদন মঞ্জুর কর ইয়া আল্লাহ!!

আমার জ্ঞান; তোমার প্রতি আমার ভয় ও ভালোবাসা; মানব, জ্বীন ও সৃষ্টিকূলের প্রতি আমার প্রেম আরো বহুগুণে বৃদ্ধি করে দাও, ইয়া আল্লাহ!!

হে আমার রব! যেহেতু আল-কোরআন সমস্ত সৃষ্টকূলের জন্য রহমত, শেফা,  মাগফিরাত ও নাযাতের কিতাব; তাই আমিও কিতাবটি বিভিন্ন খন্ডে বিভক্ত করে কিতাবটি শুধু মুসলমান নয়, অন্যান্য ধর্মাবলম্বী (দৃশ্যমান বাস্তবতা অনুসারে বলা হয়েছে) সম্মানিত সকল ব্যক্তিবৃন্দের উপকারার্থেও লিখার ইচ্ছা পোষণ করেছি।

হে আমার প্রতিপালক! যদি আমাদের ধারণা সত্য হয়, তবে আমার সাথে এ ফেরেশতা তুমিই আমাকে দিয়েছো। আমারতো এমন কোন ইলম্- আমল নেই। তবুও আমায় তুমি ফেরেশতা দিয়ে সহযোগিতা করলে!

এর আমি কী শুকরিয়া আদায় করবো (!), বা কী করলে আমার মন তৃপ্ত হবে, তা আমি জানি না। আমি শুধু আলহামদুলিল্লাহ পড়তে জানি ইয়া রব।

আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!! আলহামদুলিল্লাহ!!! তোমার প্রতি আমার এ কৃতজ্ঞতা কবুল কর।

যাক, এক্ষণে আমি তোমার নিকট বিনীত প্রার্থনা করবো যে, সম্মানিত এ ফেরেশতা ভাইকে সাথে নিয়ে, আমি আমার সারাজীবন তোমার সকল সৃষ্টিকূলের সেবায় নিজকে নিয়োজিত রাখবো। ইনশা’আল্লাহ আমার জীবন উৎস্বর্গীকৃত হবে তোমার সৃষ্টিকূলের সেবায়।

হে আল্লাহ এখন থেকে আমার এ ফেরেশতা ভাইকে এক অণুক্ষণের জন্যেও, আমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিবে না বা নিয়ে যাবে না এবং আমার পাশে আলাদা ভাবে উনার স্ব-শরীরেও আমি উনাকে দেখতে চাই। (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে)

তোমার নিকট আমি আরো একটি বিষয় আবেদন করবো, মানবজাতি ও জ্বীনজাতি এ উভয় জাতিকেই তুমি সৃষ্টি করেছ শুধুমাত্র তোমার ইবাদতের জন্য।  দেখ ইয়া রব, মানুষ আমাকে ফেরেশতা মনে করছে। আর যদি আমি ফেরেশতাই হই, তাহলে জ্বীন জাতির জন্য কিছু যদি করতেই না পারি, তাহলেতো আমার মন অতৃপ্ত থেকে যাচ্ছে। হে আমার প্রতিপালক আমি জ্বীন জাতির জন্যেও ব্যাপক ভাবে কাজ করে যেতে চাই। তাই তোমার নিকট আর্জি পেশ করবো যে, জ্বীন জাতির সাথে আমার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ, আন্তরিক ও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে জড়িয়ে দাও। যাতে তাদের জন্ম থেকে মৃত্যূ পর্যন্ত সকল কার্যক্রম সম্পর্কে আমি স্পষ্ট করে জানতে পারি এবং মানুষের মতোই স্ব-শরীরে যাতে তাদের সাথে দেখা-শুনা, চলা-ফেরা, লেন-দেন ইত্যাদি করতে পারি। এবং জেনে-বুঝে যেন তাদের জন্যেও এ ধরনের একটি কিতাব লিখে যেতে পারি। অথবা এ কিতাবের মধ্যে যেন তাদের কাজ-কর্ম সমূহও অন্তর্ভূক্ত করার কথা বলে যেতে পারি। এ বিষয়ে আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিবে ইয়া আল্লাহ!! হে আল্লাহ জ্বীনজাতির সেবায়ও যাতে নিজকে নিয়োজিত রাখতে পারি, এ তাওফিক তুমি আমায় দান কর। এবং সে সাথে সমস্ত সৃষ্টিকূলের উপকারার্থে যেন আমি নিবেদিত হতে পারি, এ প্রার্থনাও করছি। 

হে মানব ও জ্বীনকূল! হে  সৃষ্টিকূল! তোমরা আমার জন্য মহান আল্লাহু তা’য়ালার নিকট দোয়া কর, যেন আমি তোমাদের জন্য কিছু করতে পারি, আমি যেন তোমাদের সেবার মতো সেবা করে, এর পর আমরা দু’জন একসাথে দুনিয়া থেকে যেন যেতে পারি।

ইয়া আল্লাহ্! তুমি আস্তিক নাস্তিক সবাইকে খাওয়াও পরাও; আর আমরা তোমার প্রতিনিধি হয়ে শুধু মুসলমানদের খাওয়ানোর পরানোর বুদ্ধি করবো!? ফেরেশতা পেয়েও যদি আমি সাম্প্রদায়িক চিন্তার উর্ধ্বে উঠে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের জন্য কিছু করতে না পারি, তাহলেতো আমরা তোমার কথা বা গুণ অনুযায়ী তোমার স্বার্থক প্রতিনিধি হতে পারলাম না।

আমাদেরকে ইলেকট্রন থিওরি বা বিদ্যূৎ বা কম্পিউটার এ রকম কিছু একটা আবিষ্কার করে, তারপর দুনিয়া থেকে যাওয়ার তাওফিক দিবে।

আমরা যদি তোমার মতো সকল আস্তিক-নাস্তিকের জীবন-ধারনে কিছু নাই’ই করতে পারি, তাহলে কিসের মানুষ হলাম! আর কিসের ফেরেশতা হলাম! মানুষ আর ফেরেশতা হওয়াতো মনে হয় আমাদের অর্থবহ হলো না!

 উপরোক্ত এ নিয়তগুলো পূর্ণ করার জন্য আমায় তাওফিক দাও ইয়া মাবুদ!!আমায় তাওফিক দাও ইয়া আল্লাহ!! আমাদের তাওফিক দাও হে রাহমানুর রাহীম !!

হে মা’বুদ আমি যে, তোমার কিতাব, তোমার কালাম অনুযায়ী সংবিধান লিখার কাজে হাত দিয়েছি, মানে এখন আমি একজন বিচারক, মানে তোমার আদালতের হাকিম। (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে)

মাবুদ, আমি জানি বিচার করতে গিয়ে যদি ইচ্ছে পূর্বক বিচারের রায় উপযুক্ত না করে, কম-বেশি করি, তাহলে কাল কেয়ামতে সংশ্লিষ্ট এ বিচারটি তুমি আবার করবে এবং সেখানে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে, হয়তো জাহান্নামের আগুনেও জ্বলতে হবে আমাকে। দেখ রব, বর্তমানেও আমি চেয়েছিলাম মানুষের উপকার করতে, কিন্তু উল্টো আমি ঋণী হয়ে মহাপাপী হয়ে আছি। একই ভাবে আবারও আমি মানুষ সহ সমস্ত সৃষ্টিকূলের উপকার করবো বলে বড় ধরনে আরেকটি তরবারী কাঁধে নিয়েছি।

শয়তানের প্ররোচনায় হোক, নিজের নফস বা রিপুর তাড়না কিংবা জ্ঞানের স্বল্পতায় হোক আবারও হয়তো পাপে নিমজ্জিত হয়ে যেতেও পারি।

কারণ মানুষ পাপ করতে পারে; ভূল করতে পারে; এটি মানুষের স্বভাবজাত। ইয়া রব!

আমি যদি এ কাজে আগ্রহী না হতাম বা রাজী না থাকতাম, তাহলে হয়তো তুমি আমাকে এতো বড় কাজ প্রদান করতে না। তোমাকে পেতে, তোমার রাসূলকে (সাঃ) পেতে আমার এতো বড় কাজের দায়িত্ব নিজ স্কন্ধে নেয়ার কোন প্রয়োজন ছিলো না। তোমার আরো নিকটতম হতে চেয়ে, আমার জ্ঞান স্বল্পতা, ভূল ও পাপ জাগ্রত করার কোন মানে নেই। এবং (আস্তাগফিরুল্লাহ) পরিণামে আমি জাহান্নামবাসী হয়ে গেলে (তাকদীরে কী আছে আমি কি জানি!?) এতে আমার কী লাভ হবে? 

আর কেউ না বুঝলেও অন্তত তুমি আমার হৃদয় বুঝ। আমি কিন্তু মানুষের কাছে বড় লোক হওয়ার জন্য বা অপ্রয়োজনীয় অর্থ ওয়ালা বা ব্যক্তিগত ভাবে অনেক সম্পদের মালিক হতে চেয়ে এ কাজ আরম্ভ করিনি। এবং তোমার নিকট এ ধরনের জমায়িত অঢ়েল সম্পদের মালিক আমি কখনো হতে চেয়ে তোমার নিকট আমি কখনো প্রার্থনাও করিনি।

তাহলে তোমাকে ও তোমার রাসূল (সাঃ)-কে পাওয়ার আশায় হাঁড়ভাঙ্গা ও ঘামঝরা পরিশ্রমও করবো, আবার তোমাকে না পেয়ে জাহান্নামে নিক্ষিপ্তও হবো, এটাতো হয় না(!) ইয়া রব!!

আমি জানি তুমি ন্যায় বিচারক। তাই তোমার নিকট আমার আবেদন, আমার যদি কোন ভূল হয়, যদি যে কোন তাড়নায়’য় হোক না কেন, আমি যদি কোন পাপে নিমজ্জিত হওয়ার পথে চলি, তাহলে তুমি আমায় নিজ কুদরতে ফিরিয়ে রাখবে এবং আমায় তুমি তোমার সমস্ত সৃষ্টি দিয়ে সহযোগিতা করবে।

এছাড়া মানুষ সহ সমস্ত সৃষ্টিজগতের (যতটুকু সামর্থে কুলায়) উপকার বা সেবা করার প্রয়োজনেও তুমি আমাকে তোমার সমস্ত সৃষ্টি দিয়ে  সহযোগিতা করবে। আর ফতোয়ার কিতাব বা পরবর্তীতে এ ধরনের আরো কিতাব যেমন “THE STRACTURE OF  BANDHAN FOUNDATION বন্ধন ফাউন্ডেশন” ও অন্যান্য কিতাব লিখার যদি তাওফিক পাই, তবে এ কিতাব সমূহ লিখায় আমার সাধারণ গুণাহ সমূহ তুমি ক্ষমা করবে।

ইয়া রব! তুমি জান, হযরত ঈমাম মাহ্দী (আঃ) আমার বংশে আসুক, তোমার নিকট আমার মিনতি ভরা এ দোয়া করে, আমি অনেক গুলো সীদ্ধান্ত নিয়েছি, এ কিতাবটিও তারই একটি অংশ। সুতরাং দয়া করে আমার এ দোয়াটি কবুল কর। হযরত ঈমাম মাহ্দী (আঃ)-কে আমার বংশে পাঠাবে। হে বিশ্ববাসী!! তোমরাও আমার জন্য এ দোয়া করবে যে, হযরত ঈমাম মাহ্দী (আঃ) সৈয়দ আরিফ উল্যাহ সাহেবের ওরশে এবং তার বংশে আসুক মানে আমার বংশে আসুক। ইয়া আল্লাহু তা’য়ালা!! তুমি আমার এ হৃদয়গ্রাহ্য ও আন্তরিক দোয়া সমূহ কবুল কর। আমিন। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

আবার ফতোয়ার কিতাব যে শুধু আরবী/উর্দূ বা ফার্সীতে লিখতে হবে বা বাংলায় লিখলে যে মহান আল্লাহ্ কর্তৃক তা গ্রহণযোগ্য হবে না বা বিশ্বের মানুষ যে তা বুঝতে পারবে না, এ ফতোয়া কিন্তু কোরআন হাদীসের কোথাও নেই।

বর্তমানে প্রযুক্তি এতোটাই আপডেট যে, মুহুর্তের মধ্যে এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রুপান্তর সম্ভব। বাংলাও সে রকমই একটি ভাষা।  পৃথিবীর প্রতিটি ভাষা আল্লাহ তা’য়ালারই সৃষ্টি।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক যদি এ দেশের প্রায় ১৮ কোটি জনগণের বিচার বাংলায় করতে পারে এবং বিশ্বকবী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যদি বাংলায় গীতাঞ্জলি কাব্য লিখে নোবেল পেতে পারে, তাহলে বাংলায় যে মানুষের মনের ভাব প্রকাশ করা যায় না বা যাবে না অথবা আরবী/উর্দূ/ফার্সী ইত্যাদি ভাষার সাথে বাংলা ভাষার পারষ্পরিক রুপান্তর যথাযথ ও সহজ-সরল হবে না বা এ প্রক্রিয়ায় পবিত্র কোরআন ও হাদীসের ভাষাকে যে বাংলায় রুপান্তর করা যাবে না, এটি বলা কিন্তু শুধু অযৌক্তিকই নয়, নিজের মন-মগজের বিপরীতও বটে। 

মানুষ কী বা কতটুকু করতে পারবে বা করতে হবে অথবা কতটুকু করা বা না করার এখতিয়ার মানুষের রয়েছে অথবা সৃষ্টিকর্তাকে ডাকার বা ইবাদতের নিয়ম-কানুন গুলো কী কী অথবা মানুষের সাথে মানুষের বা অন্য জাতীর লেনদেন, মিলামিশা ও তাদের পারষ্পরিক বিভিন্ন কর্মের উত্তম ও অনুত্তম দিক সমূহ অবহিত করণ বা তাদের পারষ্পরিক কর্ম ও ব্যবহার সমূহের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা প্রদান বা তাদের কথা ও কর্ম সীমিত করণ; এই হচ্ছে ফতোয়ার মূল।

এ সব কিছুর বিবেচনায় সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ ও রায় বা ফতোয়া হচ্ছে, বাংলায় ফতোয়ার কিতাব লিখা যাবে এবং সৌদি আরব সহ বিশ্বের সকল মুসলিমকে তা গ্রহণ করতে হবে।

ছোটবেলা থেকেই ফতোয়া বা আইনের প্রতি ছিলো আমার প্রবল ঝোঁক ও শ্রদ্ধা। বার বার মন চাইতো এ বিষয়ে সরকারকে কিছু একটা বলি। হুজুরদেরকে কিছু একটা বলি। বার বারই মন বলছিলো যেহেতু ইসলামে ৪ মাযহাব বিদ্যমান এবং যেহেতু অনেকেই অনেক আমলকে না বুঝে বেদআত বলছেন, তাই আমার মন বলছিলো, পূর্বের মহিয়ান ও গরিয়ান বুজর্গগণ কর্তৃক লিখিত ইসলামী এ ফতোয়া সমূহের মধ্যে একটা সমন্বয় প্রয়োজন, ভূল ফতোয়া সমূহ শুদ্ধ করা প্রয়োজন এবং নব নব সৃষ্ট বিষয়ে নতুন করে ফতোয়া লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন।  এছাড়াও মুসলমানদের নেই কোন প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠান। নেই কোন সাংগঠনিক রুপরেখা। এসব ক্ষেত্রেও কিছু করা প্রয়োজন। কিন্তু আমি কি করবো (?), আমিতো আর ঐ রকম কোন লেখাপড়া জানি না। যেহেতু আমি মাদরাসায় পড়িনি। আমি বললেতো বা আমি লিখলেতো আর কেউ হয়তো পড়বেও না বা শুনবেও না। তাই মনের দুঃখ মনেই চাপা রাখতে থাকলাম। এরপরও কিছু কিছু বিষয়ে আমি কথা বলেছি। আপনারা আমার ar900.com এ ওয়েবসাইটটি ভালো করে ভিজিট করলে তা দেখতে পাবেন।

বাংলা ভাষায় রচিত আমার ছোট বেলা থেকে এ পর্যন্ত কোরআন, হাদীস, বিভিন্ন ফতোয়ার কিতাব ও বিভিন্ন ধরনের ইসলামি বই, আলেম উলামাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবহার ও আমাদের চলমান বাস্তব  জীবন থেকে যে শিক্ষা পেয়েছি, এতে আমার বিশ্বাস হয়েছে যে, আমি ফতোয়ার কিতাব লিখার সামর্থ রাখি।

এছাড়া বর্তমানে নেট জগত ওপেন হওয়ায় আমি এ গুরত্বপূর্ণ কাজে আরো বেগবান হয়েছি।

গুগল সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত ও গ্রহণযোগ্য সোসাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, লিংডিন ইত্যাদিকে আমি শুধু বিনোদনের কেন্দ্রই মনে করি না, আমি মনে করি এগুলো এক একটি আন্তর্জাতিক ওপেন বিশ্ববিদ্যালয়।

আবার রবীন্দ্রনাথের লিখা দু’টি লাইন, “বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র”, এ দুটি লাইনে আমল করতে গিয়ে, আমার সৎ সাহস আরো বেড়েছে। 

তবে আসল কথা আমি আমার এসব অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার উপর ভিত্তি করে এ ফতোয়ার কিতাব লিখা আরম্ভ করিনি। বা এ ফতোয়ার কিতাব লিখতে প্রয়াস পাইনি। (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে)

আমি যে কারণে আরম্ভ করেছি তা হলো, ২০০১ সনে হঠাৎ করে আমার মানসিক পরিবর্তন হয়। আমি আল্লাহ্ ও ইসলামকে আরো অধীক ভাবে মানতে শুরুকরি। যিকির, নামাজ, রোজা, আল্লাহকে ভালোবাসা, সুন্নাতি জীবন-যাপন, মানুষের প্রতি দয়া-মায়া এগুলো যেন ঝড়ের গতিতে বাড়তে থাকে। 

এভাবে বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত, অর্থনৈতিক মন্দা ও চরম অভাব এবং এসবের মধ্য দিয়ে কেটে যায় প্রায় ২৩টি বছর। সে সব ইতিহাস লিখে আপনাদেরকে আর বিরক্ত করতে চাই না।

আপনারা যদি আমার সে সব ইতিহাস পড়ে আমাকে বুঝতে চান, তাহলে আমার jinmanb.blogspot.comএ ওয়েবসাইট ভালো করে ভিজিট করে ও পোস্ট সমূহ পড়ে জেনে নিতে পারেন।

তবে গত প্রায় ১০/১২ মাস থেকে আমার কেবলই মনে হচ্ছিলো, আমার সাথে অশরীরী জ্বীন বা এ জাতীয় কিছু একটা রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে আমার অনেকটা বিশ্বাস জন্মে গেছে যে আমার সাথে হয়তো ফেরেশতা জাতীয় কিছু একটা রয়েছে। 

সেই ২০০১ সন থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ২৩ বছর কাল আমি নিজকে নিজে গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করে ও আমার প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে “ফেরেশতা আছে” এ ধরনের সত্যায়ন বুঝতে পেরে আমি এ রকম একটি মহৎ ও জটিল কাজ করতে আগ্রহী হয়েছি।

আমার সাথে ফেরেশতা আছে বা থাকে, এ বিষয়ে ক্লাস টু’তে পড়া আমার ২ জন ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করি যে, মানুষ আমার সাথে এমন করে কেন? আমার সাথে কী আছে বলে মনে করে তারা? কোমলমতি এ ২ ছাত্র প্রথমে বলতে চায়নি, তারা বার বার আমার দিকে তাকায় শুধু। পরে আমার ফেরেশতার ইঙ্গিত পেয়ে বলে, মানুষ আপনার কাছে ফেরেশতা আছে বলে মনে করে।

আবার আমার বাড়ির পাশের মসজিদের মুয়াজ্জিন ভাইর (উনি দাওরা পাশ আলেম) নিকট জানতে চাইলাম, উনাকে বললাম, মানুষ বলে আমার নিকট নাকি ফেরেশতা আছে? এখন আমি যদি ফতোয়ার কিতাব লিখি, তাহলে আমি কি পারবো? উনি বললেন, জ্বী পারবেন?

এছাড়া আমার বর্তমান অবস্থা বুঝিয়ে বলে এরপর আমার এক বয়োযৈষ্ঠ মামার নিকট জানতে চাইলাম, ফতোয়ার কিতাব লিখা আরম্ভ করেছি, আমি কি পারবো? তিনি বললেন, হ্যাঁ, পারবা। 

এলাকার ও চাকুরীর স্থলের বিভিন্ন মানুষকে রিভিউ করে দেখলাম যে, আসলেই তারা মনে করছেন, আমার সাথে ফেরেশতা রয়েছে। এতে আমার আত্মবিশ্বাস জন্মেছে যে, আসলেই আমার সাথে ফেরেশতা রয়েছে এবং যার দ্বারা মহান আল্লাহ্ আমার মাধ্যমে মানুষের জন্যে রচিত তাঁর সংবিধান লিখার দায়িত্ব দিতে চান হয়তো।

 আমার সাথে ফেরেশতা থাকা এবং মানুষের পজিটিভ রিভিউ এসব কিছু আমাকে ফতোয়ার কিতাব লিখতে অনুপ্রাণিত করে ও এরই প্রেক্ষিতে আমি ফতোয়ার কিতাব লিখা আরম্ভ করি।

সেই শিশু কাল থেকে যখন আমার বয়স ২৩ বছর পূর্ণ হয়, তখন ২০০১ সনে আমার মানসিক পরিবর্তন হওয়া আরম্ভ হয়। আবার যখন ২৩ বছর পূর্ণ হওয়ার পথে তখন ২০২৪ এর নভেম্বর মাসে লোকেরা আমার মাঝে আবিষ্কার করেন, আমার মাঝে নাকি আল্লাহর ফেরেশতা রয়েছে এবং তিনি নাকি মানুষের জন্য অনেক কিছু করতে চান।

বুঝতে চেষ্টা করুন পবিত্র কোরআন নাযিল হয় পূর্ণ ২৩ বছরে, এবং আমিও পূর্ণ ২৩ বছর পর মানসিক ভাবে আল্লাহ মুখী হওয়া আরম্ভ করি এবং আবার সেই ২৩ বছরেই আমার মন, ব্রেন ও শরীরে ফেরেশতার উদ্ভব হয় এবং তার অনুপ্রেরণাতেই মূলত আমি ফতোয়া লিখার কাজ আরম্ভ করি।

সব কিছুই যখন অলৌকিকতার সাথে মিলে যায়, তখন ইহা স্পষ্টই বুঝা যায় যে, আমাকে ফতোয়া লিখার এ দায়িত্ব মূলতঃ আল্লাহ তা’য়ালাই দিয়েছেন।

তাহলে মাদ্রাসা পড়ুয়া আলেম ভাই ও অন্যান্য শিক্ষিত বা সাধারণ ভাইগণ দয়া করে এই বলবেন না যে, আমি মাদ্রাসায় পড়িনি, আমি আরবী লিখা-পড়া জানি না, আপনারা জানেন; আপনারা আলেম, আমি আলেম নই, তাই আমি এ কাজ করতে পারি না। আমি এ কাজের যোগ্য নই। আমি এ কাজের যোগ্যতা রাখি না। এ জন্যে আমার অনুগামী হতে পারবেন না আপনারা।

আমার সাথে ফেরেশতা থাকা যদি সত্যি হয়, আর যদি আপনারা আগ থেকেই আমাকে না মানতে প্রস্তুত হন, তাহলে আমি ভয় করছি এই ভেবে যে, না জানি পৃথিবীর মানুষের পরিণতি শেষ পর্যন্ত ইবলিশের মতো হয়ে বসে!! (যে বা যারা শুধু অর্থ বা সার্টিফিকেটের বলে নিজকে বড় বলে দাবী করে)।

আপনাদের নিশ্চয়ই অবগত আছে, সাহাবীগণ মাদরাসায় পড়েননি এবং পরবর্তীকালের বড় বড় বুজর্গ গণ, যেমন ঈমাম আবু হানিফা (রহঃ), ঈমাম বুখারী (রহঃ) সহ আরো অনেক মনিষী মাদরাসায় পড়েননি। তাই আমার মনে হয়, আপনাদের উচিৎ হবে, আসলে আমার কাছে ফেরেশতা আছে কিনা তা দেখা এবং যদি বুঝতে পারেন যে, আমার নিকট ফেরেশতা আছে, তাহলে পজিটিভ সাপোর্ট দিয়ে আমাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে আপনাদের কাজ।

কিন্তু গত ২৩ বছরে আমার নিজ পরিবার, বংশ সহ চারদিকের মানুষের মাঝে বাহুবলের যে অবস্থা আমি দেখতে পেয়েছি, এবং এ কারণে যে অবর্ণনীয় দূর্ভোগ আমাকে সইতে হয়েছে, তাতে আমার মনে হয়েছে, এদের মূলে ঈমান থাকলেও  বর্তমানে এদের জীবনধারন বা পরিচালনায় অর্থ-বিত্ত, বাহুবল আর অপ-সমাজ-সংস্কৃতিই এদের কাছে আজ প্রাধান্য পাচ্ছে। আমার কাছে মনে হয়েছে, ঈমান এদের কাছে আজ প্রায় অন্ধ  চালিকা শক্তি হিসেবে তাদেরকে মুসলিম হিসেবে টিকিয়ে রাখছে। যা শুধুই আল্লাহু তা’য়ালার রহমত ছাড়া আর কিছু নয়!

এ পরিস্থিতিতে আমি কিছুতেই এদের সাথে মেচিং হতে পারছি না। এবং নিজের পরিচয়ও ওপেন করতে পারছি না। কারণ এরা পূর্ব থেকেই বড় হয়ে আছে। এরা জ্ঞানী অজ্ঞানী প্রায় সবাই রাজা। কিন্তু কোরআন এসেছে শাসন করতে; শোসিত হতে নয়। আর শাসন করতে হলেতো হতে হবে রাজা। রাজাই শাসন করবে; প্রজা কি আর শাসন করতে পারে?

কিন্তু আমার মনে হয় এরা এখন কিছুতেই তাদের সিস্টেম ছাড়বে না। তাদের কেউ আমাকে মনে হয় স্থান করে দিবে না। তাদের চেয়ার তারা ধরে রাখবে। রাজা হয়ে তারা আমার মতো ছোট একজনকে কিছুতেই রাজার আসন দিতে পারবেন বলে মনে হয় না।

তাই আমার প্রার্থনা এই যে, আমাকে এমন কোন স্থান ও মানুষ বা জ্বীন বা উভয়ের নিকট প্রেরণ কর বা স্ব-সম্মানে যাওয়ার তাওফিক দাও; যেখানে আমি হবো রাজা। ও রাজা হয়ে (বা এরুপ কোন বিকল্প কিছু দাও, যা হয়তো আমার ব্রেনে ধরছে না) যেন এ কোরআন অনুযায়ী এর যথোপযুক্ত সংবিধান প্রণয়ন করতে পারি এবং সেখান থেকে এর বাস্তবায়নের কাজ শুরু করতে পারি।

যেহেতু কোরআন শাসন করতে এসেছে, মানে কোরআনই রাজা। তাহলে কোরআন অনুযায়ী কোরআনের সংবিধান লিখতে হলেতো আমাকেও হতে হবে রাজা। প্রজা হয়েতো আর রাজার সংবিধান লিখা যাবে না বা যেতে পারে না। ইহাতো সহজ যুক্তি ইয়া রব।

অথচ বিপরীতক্রমে (প্লিজ কেউ মাইন্ড করবেন না) এখানে আমি যা দেখেছি, এখানকার মানুষগুলো যা পারে, তা হচ্ছে বাহুবল আর ঝালুয়া ঘাঁটা-ঘাঁটি। (রুপক অর্থে, আমাদের দেশের একটি অবহেলিত শ্রেণীর বৈশিষ্ট্য, কিছুতেই অপমান অর্থে নয়)। এদের মাঝে পড়ে আমার গত হয়েছে বিগত প্রায় ২৩টি বছর। তাছাড়া এদের সাথে থেকে, এদের মতো হয়ে কিছু লিখলে বা কিছু বললে, তা কে শুনবে বা কে পড়বে ইয়া রব? এ জন্য তোমার নিকট আমার আন্তরিক আবেদন এই যে, ইসলামিক বিধান অনুযায়ী আমাকে যে কোন আন্তরিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ অমুসলিম রাজকীয় ফ্যামিলিতে রিলেশন সৃষ্টি করে আমার সাথে একটি অবিচ্ছেদ্য বন্ধন সৃষ্টি করে দাও। কিন্তু যদি এমন হয় যে তাদেরকে শত চেষ্টা করার পরও তাদের জাতিদের মধ্যকার কেউ ইসলাম কবুল করবে না, তাহলে কোন প্রয়োজন নেই, ইয়া রব। কারণ আমাকে এখন ফতোয়ার কিতাব লিখতে হবে এবং অলরেডী যা আমি আরম্ভ করে দিয়েছি। 

ভিন্ন জাতিতে যাওয়ার আমার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে তাদেরকে যদি ইসলামের মাহাত্ম্য, শান্তি ও প্রেম সম্ভন্ধে যদি অবহিত করতে পারি! তারা যদি ইসলাম গ্রহণ করে! এই আশা, ইয়া রব! (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করা যেতে পারে) আর যদি কেউ ইসলাম গ্রহণ না করে, তাহলে তুমি আমাকে আমার জাতিতেই রাখ। শুধু একটু হালাল আর সম্মান-জনক রিজিকের ব্যবস্থা করে দাও আমায়। আর দ্রুত তম সময়ে যাতে কিতাবটি লিখে শেষ করে এরপর মুসলিমদের জন্য বা মানুষদের জন্য অন্য কল্যাণকর কাজ ধরতে পারি সে তাওফিক দিবে।

আর আমার মন, ব্রেন ও শরীর-স্বাস্থ্য, সুস্থ রাখবে।  

তাই আমার মনে হয়, আমার উপরোক্ত দোয়াটি কবুল করে আমাকে চাহিত এরুপ একটি ভালোবাসা পূর্ণ স্থানে প্রেরণ করলে, মনে হয় কিতাবটি আরো তাড়াতাড়ি ও সুন্দর বা উপযুক্ত ভাবে লিখতে পারতাম এবং যা ইসলাম প্রচারেও কাজে আসতো ও কিছু লোক নরক থেকেও মুক্তি পেতো। আমার এ দোয়াটি কবুল করার জন্য রবের নিকট বিনীত ভাবে প্রার্থনা করছি।

আল্লাহ! মাঝে-মধ্যে আমার আকূতি হয় যদি এদের বড়ত্ব আর বাহুবল থেকে মুক্তি পেতে পারতাম! আর তাই আমি পছন্দ করলাম, পবিত্র আল-কোরআন, আল-হাদীস ও সহায়ক গ্রন্থ সমূহ দেখে ও গবেষণা করে তোমার নির্দেশিত ও তৈরীকৃত  সংবিধান লিখতে। যেহেতু অন্য কাজ করতে মনস্থির করলেতো এদের সাথে বাহুবলীয় অপ শক্তির প্রতিদন্ধীতা করেই হয়তো কাজটি পরিচালনা করতে হবে ও টিকে থাকতে হবে এদের এ সমাজে। যে কারণে আমি এ ধরনের কোন কাজ করতে আগ্রহী হইনি।

যেহেতু আমি কোন ধরনের শক্তি প্রদর্শনের মানুষ নই। আমি নিরিবিলি শান্তিপূর্ণ ভাবে শুধু কলম দিয়ে লিখে আমার মহান রবের পরিচয় দিয়ে যেতে চাই। খন্ডন করে যেতে চাই অবিশ্বাসীদের সকল যুক্তি।

আমি কারো ইন্সপেক্টর নই যে, কাউকে জোর করে আমি বেহেশতে প্রবেশ করাবো। জোর-জবর দস্তির লোক আমি নই। হয়তো মানুষ ও আল্লাহর সৃষ্টিকে বেশি ভালোবাসি বলে, কখনো কখনো হয়তো আমাকে ভূল বুঝতে পারেন আপনারা বা ভূল বুঝেছিলেন আপনারা। (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে) আমি শুধু মানুষকে জানিয়ে দিতে চাই। উপদেশ দিতে চাই। সতর্ক করতে চাই। কোনটি সত্যিকার রবের কাজ, আর কোনটি রবের কাজ নয় এবং তা মানুষ ও জ্বীন সম্প্রদায়কে জানিয়ে দিতে চাই। বাহুবলে আমি কোন কিছু পেতে চাই না। আমি শুধু কলমের কালিতে বলতে চাই, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। একমাত্র ধর্ম ইসলামই সত্য; আর সবই মিথ্যা। কোন ধর্মের কোন মানুষই আমার পর নয়, সকলকেই আমি আপন করতে চাই। মানব ধর্ম হিসেবে আমি সবাইকেই ভালবাসি। এ হিসেবে আমি সকল মানুষেরই বন্ধু। কেবল শয়তানই আমার শত্রু। আমার কলম মানুষের উপকারার্থে এবং কেবল শয়তানের বিরুদ্ধেই চলবে আমার কলম। আল্লাহু আকবার।

বর্তমানে প্রচলিত রাজনীতি বা এ ধরনের কোন কর্মের বিষয়ে আমি সবাইকে স্পষ্ট জানাতে চাই যে, সংবিধান লিখতে গিয়ে আমি কোন ধরনের ইসলামী বা অন্যকোন ধরনের রাজনীতি বা বা যে কোন দল বা মতের সহিত জড়িত হতে পারবো না। যেহেতু আমার সময়ে কুলাবে না। তবে আমি ইসলামী রাজনীতির বিরোধী নই।

আমার সময় অপচয়, ন্যায় বিচারে দূর্বলতা, এবং অনৈসলামিক পরিবেশ-পরিস্থিতির কারণে আমি কারো দাওয়াতেও অংশ গ্রহণ করতে পারবো না (আল্লাহর আইন সমূহ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্য ব্যতীত অন্যান্য দাওয়াত সমূহে) বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এবং একই কারণে ও আমি ন্যায় বিচার করতে পারবো না এ ভয়ে, কোন ধরনের হাদিয়া-তোহ্ফা, সংবর্ধনা বা ফুলের তোড়া ইত্যাদি গ্রহণ করবো না বলেও মনোস্থির হয়েছি। 

তবে রাষ্ট্রীয় বা জাতীয় বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের হলে ভিন্ন কথা। রাষ্ট্রীয় বা জাতীয় বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের কোন অনুষ্ঠান ছাড়া আর কোথাও আমি যেতে চাই না। কারণ এসবে আমার অযথা সময় ব্যয় হবে বলে মনে করছি এবং এগুলোর চাইতে মানুষের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ, সংবিধান বা স্ট্র্যাকচার প্রণয়ন বা এ জাতীয় মূল্যবান কর্ম সমূহের দ্বারা আরো বেশি সাওয়াব পাওয়া যাবে বলে মনে করছি।

  তাই আমি আশা করবো, স্থানীয় ভাবে এ জাতীয় পুরষ্কার বা কাজের অপার নিয়ে আশা করি আমার নিকট কেউ আসবেন না। আমার কাজের অর্থই হলো, কোন কাজটিতে সাওয়াব বেশি, তা করবো; আর কোন কাজটিতে সাওয়াব কম, তা করবো না। সাওয়াবের অংক করে, এরপর সংশ্লিষ্ট কাজটি করবো, না হয় বাদ দিবো।

বর্তমান দুনিয়ার কোন মানুষ ও জ্বীন যে সাওয়াব পাবে না, পেতে পারে না, ইনশা’আল্লাহ আমি সে সাওয়াব পাবো এবং দেখে দেখে শুধু এ ধরনের কাজগুলোই করবো বা করার জন্য দুয়া করবো বা নিয়ত করবো বা প্রচেষ্টা চালাবো।

অতএব প্রচলিত রাজনীতি বা এ ধরনের কোন কাজ আমি আমার জীবনেও করতে পারবো না। তাই দয়া করে আমাকে এসব নিয়ে কেউ জ্বালাবেন না।

মুসলিম-অমুসলিম, রাজা-বাদশা, বিজ্ঞানী-জাদুগর, বিভিন্ন জাতি-উপজাতি আপনারা সকলে হয়তো আঁৎকে উঠবেন, অনুসন্ধিৎসু ও কৌতুহলি হবেন আমার কাছে ফেরেশতা আছে শুনে। অবশ্য এ রকম একটি খবর শুনে বিষ্মিত হওয়াটাই স্বাভাবিক। ফলে আপনারা আমায় বুঝতে বা জানতে চাইতে পারেন। 

এ বিষয়ে আপনাদেরকে আমি স্পষ্ট বলতে চাই যে, আমার ফেরেশতাকে বুঝতে গিয়ে আমাকে অজ্ঞান করা, আমার ব্রেনকে অচল করা অথবা আমার উপর এ জাতীয় কোন ঔষুধ প্রয়োগ অথবা কোন ধরনে বান-টোনা বা ব্ল্যাক ম্যাজিক প্রয়োগ বা আমার সাথে অস্বাভাবিক কোন আচরণ বা ব্যবহার এগুলো করবেন না। এবং আমার রক্ত, মল-মূত্র বা বীর্য নেয়ার প্রচেষ্টা দয়া করে কেউ করতে যাবেন না। অথবা আমাকে বন্ধী করা, বা যে কোন ভাবে আমার উপর মানসিক চাপ প্রয়োগ করে আমাকে পরীক্ষা করার এ অমানবিক ও ঘৃণ্য কৌশল সমূহ কেউ পরিচালনা করতে চেষ্টা করবেন না।

সম্পূর্ণ স্বাভাবিক, শান্তিপূর্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্মানজনক পরিবেশে, বেশি নয়, সর্বোচ্চ আনুমানিক ১৫ দিন আমার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সময় কাটালেই  ইনশা’আল্লাহ আপনারা আমার সাথে যে ফেরেশতা আছে বা থাকে তা বুঝে যাবেন। 

দয়া করে এ কাজে আমার উপর কোন ধরনের ক্লিনিক্যাল, রাসায়নিক কিংবা বৈজ্ঞানিক কোন পরীক্ষা চালাতে কিংবা মানসিক কোন কষ্ট বা পীড়া দিতে চেষ্টা করে অথবা আমার সাথে অসম্মানজনক ব্যবহার করে কোন ধরনের ঝামেলা তৈরী করতে আমি সবাইকে কঠোর ভাবে নিষেধ করছি। বিষয়টি সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ হিসেবেই আমি সকলের নিকট প্রেরণ করছি। 

আর আমার সাথে কথা বলতে হবে শুধুমাত্র বাংলায়। সরাসরি হোক বা দো-ভাষীর মাধ্যমে হোক। প্রিয় পাঠক, দেখুন, আমি কিন্তু একেবারেই সাধারণ মানুষ। আমি সৈয়দ বংশের। আমার মায়ের সূত্রে প্রাপ্ত এ লিংকটি ছাড়া আমার তেমন কোন ইলেম ও আমল নেই। আমি কোন হাফেজও নই, আলেমও নই। আমি মাদ্রাসায়ও পড়িনি। ধর্মীয় বিষয়ে নূরানী প্রশিক্ষণ ছাড়া আমার অন্য কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। অর্থাৎ এ বিষয়ে আমি প্রায় উম্মি।

দেখুন, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) লেখা-পড়া জানতেন না। তাঁর কাছে জীবরাইল (আঃ) ফেরেশতা আসতো। তিনি আল্লাহর অহী শুনাতেন। আর জীবরাঈল (আঃ) ফেরেশতা যে তাঁর নিকট আসতেন; নবী (সাঃ) তা গোপন রাখেননি। তাঁর সাহাবীদেরকে বলতেন এবং সাহাবীগণও মানুষদেরকে বলতো।

তাই আমিও চাই, আপনারা যদি বুঝতে পারেন যে, আমার সাথে ফেরেশতা রয়েছে, তাহলে আপনারাও তা মানুষদের নিকট প্রকাশ ও প্রচার করবেন। যাতে যারা বিষয়টি জানে না তাদের নিকট এবং হিন্দু, বোদ্ধ, খ্রিস্টান ইত্যাদি অমুসলিমদের নিকট খবরটি পোঁছে। কারণ, তারা আন্দোলিত না হলে, বা খবরটি যদি তারা নাই’ই শুনে, তখন তারাতো ইসলামকে বুঝার বা আমাকে বুঝতে পারার কোন সুযোগ পাবে না। তখন তারা দোযখের আগুনে জ্বললে, তবে আমরা দুনিয়ার জীবনে তাদেরকে দাওয়াত না দিয়ে বা বুঝিয়ে দেয়ার সুযোগ না দিয়ে আমরা কি পবিত্র কোরআনের আয়াত “তোমরা সৎ কাজে আদেশ দাও এবং অসৎ কাজে নিষেধ কর; এ আয়াতের প্রতি অবহেলা বা অমান্য করছি না?

ভালো করে বুঝতে চেষ্টা করুন, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), তাঁর নিকট ফেরেশতা আসায়, আল-কোরআন আসায় অনেক অসাধ্যই সাধন করেছেন। তেমনি আমি মনে করি আমার কাছেও ফেরেশতা থাকলে অনেক বেশি না হোক কিছুটা হলেওতো করতে পারবো ইনশা’আল্লাহ। যা হয়তো মানুষ ও জ্বীন জাতীর জন্য অতীব প্রয়োজনীয়ও হতে পারে।

 এমনওতো হতে পারে, যেহেতু মহান রব আমার নিকট ফেরেশতা পাঠিয়েছেন, তাই আমাকে দিয়ে হয়তো এখন এমনও কাজ হতে পারে বা হবে, যা বর্তমানকার পৃথিবীর আর কাউকে দিয়ে হয়তো হবে না। যেহেতু এ ফেরেশতা রব কর্তৃক পাঠানো হয়েছে। এর কোন উদ্দেশ্য না থাকলে, রব কি তাহলে শুধু শুধু ফেরেশতা পাঠালেন?

তাই আমি আশা করবো ও অনুরোধ করবো আপনারা চুপ না থেকে বিষয়টি প্রচার করুন এবং আমাকে উৎসাহ দিন। যেহেতু আমিও মানুষ।  তাই যে কোন কাজ আরম্ভ করা ও সাকসেস হওয়ার জন্যে আপনাদের অভয়, সাহস ও উৎসাহ প্রদান, ইহা আমার একান্তই প্রয়োজন।

বর্তমানে আরম্ভ করা এ ফতোয়ার কিতাবটির ক্ষেত্রেও যদি আপনারা সাপোর্ট, সমর্থন ও উৎসাহ প্রদান করেন; তবে আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা পেয়ে সহজেই কিতাবটির নির্ভূল রচনা, সঠিক কম্পিউটার কম্পোজ এবং সার্বিক নির্দেশনা দিয়ে এর সফল সম্পাদন ও যথাযথ প্রকাশ সাধন হয়তো সম্ভব হবে। 

[ফেসবুক সহ অন্যান্য সোসাল মিডিয়ায় কমেন্টস না করে আপনার ইমেইল দিয়ে এ পোস্টের কমেন্টস সেকশনে মন্তব্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ রইলো। যেহেতু সোসাল মিডিয়ার কমেন্টস সমূহ একসময় হয়তো হারিয়ে যেতে পারে।]

আপনার প্রচারের কারণে ও আমার মাধ্যমে যদি একটি লোকও আল্লাহর আজাব ও জাহান্নাম থেকে মুক্তিপায় বা ইসলাম কবুল করে, তাহলে এটি নিশ্চয় আমার-আপনার প্রাপ্তি।

এ কিতাবের খসড়া সংবিধান সমূহ আমার ar900.com এ ওয়েবসাইটে এবং তা ভিডিও আকারে (প্রয়োজন মনে করলে ও সম্ভবপর হলে) আমার ইউটিউব চ্যানেল bandhan foundation education, এ ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত প্রকাশ করা হবে এবং তা আমাদের মিডিয়া/প্ল্যাটফর্ম সমূহে প্রয়োজন ও উপযুক্ততা বা উপযোগিতা অনুযায়ী শেয়ার করা হবে ইনশা’আল্লাহ্।

আমাদের মিডিয়া সমূহ কী কী তা জানতে গুগলে ar900.com লিখে সার্চ করুন এবং ওপেন হলে স্ক্র্রল করে নিচের দিকে নামতে থাকুন এবং ‘আওয়ার মিডিয়া’ এ লিখা টুকু দেখতে পেলে এর উপর ক্লিক করুন। ওপেন হলে দেখতে পাবেন আমাদের মিডিয়া সমূহ। আমাদের এ মিডিয়া সমূহের প্রত্যেকটি প্ল্যাটফর্ম সাবস্ক্রাইব করে নিন অথবা লগইন হতে সংশ্লিষ্ট ঐ প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট খুলে নিন  এবং লাইক, ফলো, কমেন্টস ও শেয়ার করবেন। যাতে আমি কাজ চালিয়ে যেতে উৎসাহ পাই বা আগ্রহ না হারাই।

সকলের সুবিধার্থে আওয়ার মিডিয়া এর লিংক নিম্নে প্রদান করলাম- https://www.ar900.com/our-media/  এখান থেকে ক্লিক করেও আমাদের মিডয়াতে প্রবেশ বা লগইন করার সুযোগ পাবেন।

কোনটি আমাদের মিডিয়া আর কোনটি আমাদের মিডিয়া নয়, তা বুঝতে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক লগো এবং আমার ছবি ফলো করবেন। এর যে কোন একটি দেখলেই সেটি আমাদের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বুঝে নিবেন। আপনাদের চিন্তে পারার সুবিধার্থে নিম্নে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক লগো ও আমার ছবি প্রকাশ করলাম-

Bandhan Foundation Logo

Bandhan Foundation Logo

আরিফ উল্যাহ চৌধুরী

আরিফ উল্যাহ চৌধুরী,

আবার আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম BANDHAN FOUNDATION বন্ধন ফাউন্ডেশন।

ইনশা’আল্লাহ এটি মুসলমানদের প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়। 

গুগল থেকে এ প্রতিষ্ঠানটি খুঁজে পেতে, গুগলে প্রতিষ্ঠানটির উপরোক্ত নাম লিখে সার্চ করুন। অথবা উপরে দেয়া লিংকে ক্লিক করে, আওয়ার মিডিয়া থেকে প্রবেশ করতে পারেন।

আপনাদের সকলের সুবিধার্থে এ প্রতিষ্ঠানের অস্থায়ী গুগল লোকেশন লিংক নিম্নে প্রদান করলাম। এখানে ক্লিক করেও এ প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করা যাবে।- প্রবেশ করতে এখানে ক্লিক করুন  অথবা গুগলের সার্চ অপশনে নিম্নের লিখাটুকু লিখে সার্চ করলেও এ প্রতিষ্ঠানকে পাওয়া যাবে। g.page/bondhon.foundation?share 

দেখুন যে কোন কাজ পরামর্শ ভিত্তিক করতে পবিত্র আল কুরআন ও আল হাদীস আমাদেরকে শিক্ষা বা নির্দেশ বা পরামর্শ প্রদান করেছে।  আর ইসলামী সংবিধান প্রণয়ন মুসলমানদের জন্য এতোই গুরুত্বপূর্ণ যে, ইহা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য না হলেও সমাজের কিছু কিছু মুসলমানের জন্য এ পরামর্শ ভিত্তিক ফতোয়া প্রণয়ন আমার মতে ওয়াজিবে কেফায়া হিসেবেই সাব্যস্ত হবে। 

অবশ্য এ বিষয়ের নির্দিষ্ট সময়ে এ বিষয়টি নিয়েও আপনারা পরামর্শ প্রদান করবেন বলে আশা করি।

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে)

যে কোন কাজ পরামর্শের ভিত্তিতে সম্পাদন করা এবং তা গোপনে না করার বিষয়ে অনেক গুলো পবিত্র কোরআনের আয়াত ও হাদীসের বাণী রয়েছে। আমি তার মধ্য থেকে নিম্নে দু’একটি উল্লেখ করলাম-

নিশ্চয় আপনারা বুঝতে পেরেছেন, মুসলমানদের এ ফতোয়ার কিতাব লিখতে সকলের পরামর্শের প্রয়োজন আছে কিনা! 

যদি কোন অমুসলিম এ পরামর্শ কাজে অংশ নিতে চান, তবে এখতিয়ার ও প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী অবশ্যই অংশ নিতে পারবেন এবং আমরা মুসলমানগণ এতে অবশ্যই খুশী হবো। কারণ আমি আগেও লিখেছি এ কিতাবটি শুধু মুসলিমদের কল্যাণে লিখা হচ্ছে না।

এখন কথা হলো আপনারা পরামর্শ কোন প্ল্যাটফর্মে করবেন। আমি আগেই দেখিয়েছি যে আমার অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এবং হয়তো এ প্ল্যাটফর্মের লোকেশন ও সংখ্যা আরো বাড়তে পারে (ইনশা’আল্লাহ বাড়বে)।

এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এ কিতাবের বিভিন্ন মাসআলা সমূহ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা হবে। কিন্তু একজন মানুষের দ্বারা সবসময় সবগুলো প্ল্যাটফর্ম ভিজিট করে আপনাদের মন্তব্য সমূহের উত্তর প্রদান করা আমার পক্ষে হয়তো সম্ভব হবে না। যেহেতু আমার ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবন রয়েছে। আবার এর মধ্যে আমাকে ফতোয়া সমূহ লিখতে হবে। তাহলে কখন আমি লিখবো(?), আর কখন আপনাদের এতো স্থানের এতো উত্তর দিবো? তবে আমি চেষ্টা করবো, যাতে সবগুলো প্ল্যাটফর্মেই উত্তর দেয়া যায়।

এ বিষয়ে আমার সিদ্ধান্ত হচ্ছে, আমি শুধু ar900.com এ প্ল্যাটফর্মের সংশ্লিষ্ট পোস্ট এর কমেন্টস সেকশনে ফতোয়ায়ে আরিফ লিখতে বিভিন্ন মাসআলার বিষয়ে আপনাদের সাথে পরামর্শ করবো। বাকি সোস্যাল মিডিয়া গুলোতে বা ম্যানুয়ালী ভাবে সম্ভব হলে করবো; না হয় করবো না। 

তবে এ পোস্ট পাবলিশের পরবর্তী ২ বছর বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে ও অন্যান্য আরো বিবিধ কারণে ম্যানুয়ালী বা সামনা-সামনি নেগেটিভ কমেন্টস বা রিকমেন্টস সমূহ বা ফতোয়ার বিষয়বস্তু ওপেন করে  বাস্তবিক বা মৌখিক ভাবে এর নেগেটিভলি কথাবার্থা  সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। দয়া করে কেউ এ ধরনের কোন ব্যবহার আমার সাথে করবেন না।

হ্যাঁ, কেউ নেগেটিভলি কোন পরামর্শ দিতে চাইলে সম্মান ও ভদ্রতা বজায় রেখে আমাকে একদিকে ডেকে আলাদা ভাবে দিবেন এবং আমি এটিই চাই।

তাহলে আপনার কাছে আমার লিখিত ফতোয়া যদি সঠিক বলে মনে হয়, তবে আমাকে অনুপ্রাণিত করতে সম্মান ও সাধুবাদ বজায় রেখে পজিটিভ সিগনাল দিন বা স্থান কাল পাত্র অনুযায়ী মুখে বলুন বা কৌশলে বলুন বা যে কোন ভাবে ইঙ্গিত দিয়ে আমাকে বুঝিয়ে দিন। এতে আমি খুশি হবো।

এ কিতাবের প্রত্যেকটি ফতোয়া বা ধারা বা উপধারা অথবা প্রত্যেকটি মাসআলা বা আইন ও এ কিতাবের প্রত্যেকটি বিষয়, ইনশা’আল্লাহ তিনটি ধাপে চুড়ান্ত করা হবে, যেমন-

১। ১ম ধাপে প্রত্যেক মাসআলা বা এ কিতাবের সকল বা যে কোন বিষয় বিশ্বের যে কোন সাধারণ মানুষ বা মুসলমানের সাথে কমেন্টস এর মাধ্যমে যাতে পরামর্শ করা যায় এ লক্ষ্যে উপরে উল্লেখিত মিডিয়া সমূহে শেয়ার করা। এভাবে করে সকল মানুষের সাথে পরামর্শ করে (যারা কমেন্টস করবেন) প্রত্যেকটি ধারা বা উপধারা বা প্রত্যকটি বিষয় সাধারণ ভাবে চূড়ান্ত করা। তবে কমেন্টস করতে হবে, শুধুমাত্র প্রধান প্রধান ভাষা সমূহের মাধ্যমে, যে ভাষা সমূহকে বাংলায় রুপান্তর করা যাবে শুধুমাত্র সেগুলো দ্বারা। আর আমি রিকমেন্টস বা কমেন্টস করবো শুধুমাত্র বাংলায়।

২। উম্মতের আলেম-উলামাদের মধ্য থেকে বিশেষ বিশেষ গ্রহণযোগ্য  ব্যক্তিদেরকে দাওয়াত দিয়ে উম্মতের ইজমা হিসেবে শুধুমাত্র সাধারণ ভাবে নির্দিষ্টকৃত এ কিতাবের প্রত্যেকটি মাসআলা বা প্রত্যেকটি বিষয়কে চূড়ান্ত করা। এ অপলাইন অনুষ্ঠানটি শুধুমাত্র BANDHAN FOUNDATION এর স্থায়ী অফিস ভবন, বন্ধন ভবনে অনুষ্ঠিত করা হবে। এ অনুষ্ঠানে দু’একজন বিশেষ বিশেষ অমুসলিম ভাই/বোন গণ আমন্ত্রিত হবেন।  সম্পূর্ণ কিতাবটি প্রস্তুত ও প্রিন্টেড এবং স্বাক্ষর হলে, এর প্রত্যেকটি মাসআলা ও বিষয় সমূহ বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল bandhan foundation media এ চ্যানেলে প্রদর্শিত হবে এবং পৃথিবীর কয়েকটি ভাষায় তা সহজ-সরল ভাবে বুঝিয়ে দেয়া হবে। 

এছাড়া বইটি ফাইনালি ভাবে প্রকাশিত হলে, তখন শুধু এ বইটির জন্য নতুন একটা ওয়েবসাইট ও একটি অপলাইন এপস তৈরী করে এ কিতাবের প্রত্যেকটি ধারা ও উপধারাকে এবং প্রত্যকটি বিষয়কে বুঝিয়ে আলাদা আলাদা পোস্ট করা হবে। এবং এমন ব্যবস্থা রাখা হবে, যাতে মোবাইল/কম্পিউটার প্রভৃতি দিয়ে অতি সহজে (ও সম্ভাব্য কী-ওয়ার্ড ও এর আগাম উত্তর সেটিং বা পাবলিস্ট করে) অনলাইন ও অপলাইন উভয় ভাবে মানুষ এ কিতাবের যে কোন কিছু গুগলে সার্চ দিয়ে বা অপলাইন এপসের মাধ্যমে সহজে পড়তে পারে সে ব্যবস্থা রাখা হবে। এবং কেউ যদি এর কোন ধারা বা উপধারা না বুঝেন তৎক্ষণাত তিনি বন্ধন ফাউন্ডেশনের অফিসে ফোনে অথবা লাইভ চেটিং এর মাধ্যমে তা বুঝে নিতে পারবেন। মানুষের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর ও দৈনন্দিন বিভিন্ন বিষয়ে কাউন্সলিং বা পরামর্শের জন্য বন্ধন ফাউন্ডেশন অফিস ভবনে অথবা প্রত্যেক দেশে বা বিভাগীয় শহরে বা জেলা শহরে বন্ধন ফাউন্ডশন কর্তৃক নিযুক্ত থাকবে একদল যোগ্য ও অভিজ্ঞ কাউন্সিলর বা মুফতি।

তারা এ কিতাবের বিভিন্ন ধারা-উপধারা সহ দৈনন্দিন বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বিষয়ে মানুষদেরকে বুঝাবেন এবং পরামর্শ ও মতামত প্রদান করবেন। এ কিতাবের অনলাইন এবং ইলেট্রনিক্স প্রকাশনা যদিও এর মালিক পক্ষের হাতে থাকবে; তবুও কিতাবটি বা কিতাবের অংশবিশেষ কোথায় কোথায় প্রকাশ করা হচ্ছে বা কী করা হচ্ছে, এ সব কিছু উপরে উল্লেখিত ত্রি-পক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে এরপর করতে হবে। একক ভাবে শুধু মালিক পক্ষ এ ধরনের কোন কিছুই করতে পারবেন না।  ইনশা’আল্লাহ বন্ধন ফাউন্ডেশনের স্থায়ী অফিস ভবন, মসজিদে হারাম শরীফের সাথে কিংবা নিকটেই প্রতিষ্ঠা করা করা হবে।

অমুসলিমদের থেকেও ২/১ জন সম্মানিত পূরুষ-নারী এতে অংশ নিবেন। তাদের কাজ হবে আমাদের আইনে তাদের বা কোন নাস্তিক কিংবা কোন ধর্মের কাহারো উপকার ছাড়া কোন ধরনের ক্ষতি নেই তা সার্টিফাই করা এবং সকল আইনে মুসলিমদের বিভিন্ন প্রতিনিধি দলের তাদের বিভিন্ন স্বার্থপরতা ও মানুষের উপকারীতা ইত্যাদি সাম্যতার বিষয়ে সহযোগিতা করা।

মুসলিম-অমুসলিম উভয়ের পক্ষ থেকেও দু’একজন সম্মানিত মহিলা আমন্ত্রিত হবেন। তাদের কাজ হবে মহিলাদের পক্ষে ইসলাম ধর্মের এ আইন সমূহ পালনে কোন ধরনের অসুবিধা নেই এ বিষয়ে সার্টিফাই করা।

তাদের এ সার্টিফাই সমূহ কিতাবের ১ম খন্ডের শুরুতে তাদের স্বাক্ষর সহ উল্লেখ থাকবে।

এ অনুষ্ঠানটি bandhan foundation education আমাদের এ  ইউটিউব চ্যানেল কর্তৃক প্রচার করা হবে ও শুধুমাত্র আমাদের মিডিয়া সমূহ কর্তৃক প্রচার করা হবে। 

৩। চূড়ান্তকৃত এ মাসআলা বা বিষয় সমূহ নিম্নে উল্লেখিত ত্রী পক্ষীয় সম্মানিত ব্যক্তিবৃন্দের সাক্ষর নিয়ে তা প্রিন্ট ও প্রকাশের ব্যবস্থা করা।  

এখানে উল্লেখ্য যে, চূড়ান্তকৃত প্রত্যেকটি সাধারণ মাসআলা বা বিষয় অপলাইন মিটিং-এ পেশ করতে হবে এবং উম্মতের বিশেষ ব্যক্তিগণ কর্তৃক চূড়ান্তকৃত মাসআলা অবশ্যই কিতাবে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। এবং সাধারণ ভাবে স্থীরিকৃত হয়নি এ ধরনের কোন কিছু ২য় ধাপে উঠবে না।

১ম ধাপের প্রত্যেকটি মাসাআলা বা প্রত্যেকটি বিষয় সাধারণের পরামর্শের জন্য এ ওয়েবসাইট এবং সোসাল মিডিয়ায় পাবলিস্ট করা হলে কমপক্ষে তা এক সপ্তাহ রিভিউ আকারে মানুষের পরামর্শের জন্য কমেন্টস ও রিকমেন্টস এর জন্য থাকবে। এতে ইনশা’আল্লাহ আমি সকল কমেন্টস এর উত্তর প্রদান করবো। প্রত্যেকটি কমেন্টস এর উত্তর প্রদানের পর, আর কমেন্টস না আসলে তাহলে এটি ফাইনাল বলে বিবেচিত হবে এবং তখন ২য় ধাপের মিটিংয়ে উত্তোলনের উদ্দেশ্যে, ১ম ধাপে প্রকাশিত পোস্টটির বাংলা টাইটেলকে ইংরেজী করে fatwaarif.blogspot.com এ সাইটে পোস্টটি বাংলা ও ইংরজী উভয় ভাষায় (সম্ভব হলে) পোস্ট করা থাকবে। এ সাইটের পোস্ট সমূহেও পৃথিবীর যে কেউ কমেন্টস করতে পারবেন। কিন্তু উত্তর দেয়া না দেয়া লিখকের ইচ্ছাধীন হবে। তবে কমেন্টস সমূহ লিখক ইচ্ছে করলে ২য় ধাপে উত্তোলন করবেন।

১ম ধাপের লোকেশনে, অর্থাৎ যে লোকেশনে মানুষগণের সাথে লিখক হিসেবে আমি পরামর্শ করবো, এখানে ক্লিক করেও পরামর্শের এ প্রথম ধাপে যে কেউ প্রবেশ করতে পারবেন। এ ১ম ধাপেও প্রত্যেকটি পোস্ট, অর্থাৎ প্রত্যেকটি মাসআলা বা বিষয় বাংলা এবং ইংরেজী উভয় ভাষাতে পোস্টেড করা থাকবে এবং কমেন্টস করতে হবে শুধুমাত্র পৃথিবীর বড় বড় ভাষা গুলোর মাধ্যমে, বিশেষ করে বাংলায়।

লিখকের বাণী এ পোস্টটুকু ২য় ধাপে উত্তোলনের ঐ লোকেশনেও বাংলা এবং ইংরেজী এ উভয় ভাষায় প্রকাশিত থাকবে এবং যা ইংরেজীতে টাইটেল দিয়ে পাবলিস্ট করা থাকবে। তবে এটি ফাইনাল করা হবে কমপ্লিট বইটি ফাইনাল হলে এর পর।

ফতোয়ায়ে আরিফ বিষয়ক যে সব অনলাইন প্ল্যাটফর্মের বিষয় আপনাদেরকে জানানো হয়েছে তা এখনো হয়তো গোছালো নেই। এগুলো ধীরে ধীরে উন্নতি করা হবে।

এ কিতাব প্রণয়ন সংক্রান্ত যাবতীয় খরচ বহন করবে সৌদি আরব সরকার এবং এ কিতাব বিক্রীর যাবতীয় লভ্যাংশেরও মালিক হবে সৌদি সরকার।

তবে অনলাইনের কোন কিছুতে সৌদি সরকারের মালিকানা থাকবে না।  অনলাইনের যাবতীয় বিষয়ের মালিকানা থাকবে শুধুমাত্র লিখকের এবং লিখকের মিডিয়া সমূহ ব্যতিত পৃথিবীর আর কোন টিভি চ্যানেল বা ইউটিউব চ্যানেল বা যে কোন চ্যানেল কর্তৃক এ কিতাব প্রণয়ন বিষয়ক কোন কিছু প্রচার বা সম্প্রচার করা যাবে না। যদিও এ কিতাবের অনলাইন ও ইলেকট্রনিক্স প্রকাশনা মালিক পক্ষের নিকট থাকবে, তবুও মালিক পক্ষকে এ বিষয়ে কিছু করতে হলে, নিম্নে উল্লেখিত ত্রী-পক্ষীয় অনুমোদন বা স্বাক্ষর নিয়ে তারপরই কেবল করতে হবে।

কিতাব প্রণয়ন বিষয়ক যাবতীয় বিষয়ে বা উপরোক্ত তিনটি বিষয়ে কখন কী কাজ করা হবে তা ঠিক করবেন এ কিতাবের মালিক পক্ষ।

 সৌদি সরকার এ কিতাবের যাবতীয় বিষয়ে যে কোন ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাবেন।

এ কিতাব প্রণয়ন বিষয়ক যাবতীয় অর্থ প্রদান ও অন্যান্য বিষয়ে যদি সৌদি সরকার বা বাংলাদেশ সরকার যদি ব্যবস্থা দিতে রাজী না হন তাহলে যথা সময়ে কী করা হবে তা জানানো হবে বা ভবিষ্যত বিষয়ে যে সব কিছু জানানো হয়েছে, এতে যে কোন জটিলতার সৃষ্টি হলে, তাহলে নির্দিষ্ট সময়ে এর সমাধান দেয়া হবে।

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার কবা যেতে পারে) সবকিছু মিলে বইটি চূড়ান্ত হলে, এরপর নিম্নে উল্লেখিত ত্রী-পক্ষের প্রত্যেকে বইটির কিছু পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর করে এবং এভাবে প্রত্যেকটি পৃষ্ঠায় উনাদের স্বাক্ষর নিয়ে বইটি ফাইনালি ভাবে প্রকাশ ও প্রচার করা হবে।

তো সকলকে জানিয়ে রাখি যে, বর্তমানে আমার এ ফতোয়ার কিতাবটি খসড়া বা রাফ আকারে লিখা ও পাবলিস্ট করা হচ্ছে এবং ইহা রাফ আকারেই চলমান থাকবে ইনশা’আল্লাহ।

এটি বই আকারে ম্যানুয়ালি প্রকাশ করার আগ পর্যন্ত এর যে কোন কিছুতে এডিট কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।  সম্মানিত আলেম-উলামা, জ্ঞানী-গুণী ও মুসলিম ভাইদেরকে এ কিতাবের প্রত্যেকটি মাসআলার বিষয়ে পজিটিভ ও নেগেটিভ (যদি থাকে) মন্তব্য ও সু-পরামর্শ প্রদান করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি।

এ কিতাবটির মূল ভাষা হবে বাংলায়।

কিতাবটির মালিকানা লিখকের নিকট থাকবে এবং তার পরবর্তী তার বংশীয় মনোনীত ব্যক্তি বা ব্যক্তিবৃন্দের নিকট থাকবে (পিত্রী ও মাতৃকূল উভয়)।

প্রত্যেক মনোনীত ব্যক্তি, এ কিতাবের মালিকানা হিসেবে তার পরবর্তী ব্যক্তি কে বা কারা হবেন, তা তাদের জীবদ্দশায় তাদের সকলের পারিবারিক বা বংশীয় মিটিং এর মাধ্যমে ঠিক করবেন।

আমার পরে এ কিতাবের মালিকানা একাধিক ব্যক্তি হলেই আমি খুশি হবো এবং তখন মালিক পক্ষীয় ১ জন সভাপতির নিকট এটি জমা থাকবে।

কিতাবটি প্রকাশনার ক্ষেত্রে এর (১)মালিক পক্ষীয় যে কোন একজন, (২)পবিত্র হারামাইন প্রশাসনের সম্মানীত প্রশাসক এবং (৩)সৌউদি সরকার, এঁদের পক্ষে এঁদের প্রধান দায়িত্বশীল ব্যক্তির প্রত্যেকের স্বাক্ষরে এটি শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে।

এর মূল কপি (শুধু একটি কপি) এর মালিক পক্ষের নিকট বক্সবন্ধী হিসেবে রাখতে হবে এবং এ কপির সাথে মিল করেই অন্যান্য কপি বা কপি সমূহ প্রকাশ করতে হবে।

পৃথিবীর যে কোথাও যদি এ কিতাবের কোন আইন বা যে কোন বিষয় নিয়ে কোন ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়, তাহলে শুধুমাত্র মালিক পক্ষের নিকট বাক্সবন্ধী এ কপিটিই হবে এর সমাধানের চুড়ান্ত কেন্দ্রবিন্দু। অর্থাৎ তখন এ কপিকে ছাড়া পৃথিবীর যে কোন প্রান্তের যে কোন কপিকে অগ্রাহ্য করা হবে। তবে অন্য কপি দিয়ে যদি সমাধান হয়ে যায়, তাহলে ভিন্ন কথা।

আবার এঁদের ত্রি-পক্ষের অনুমোদন নিয়ে এরপর শুধুমাত্র বন্ধন ফাউন্ডেশন এর অঙ্গ সংস্থা BANDHAN PRINTING & PUBLISHING  PRESS, শুধুমাত্র এ প্রতিষ্ঠান থেকেই এ কিতাবটির যে কোন কপি প্রকাশ করতে হবে।

অতএব ফাইনালি ভাবে এ কিতাবটি প্রকাশের আগে অবশ্যই  BANDHAN FOUNDATION বন্ধন ফাউন্ডেশন অথরিটিকে এ পাবলিশিং প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এ গ্রন্থটি কেবলমাত্র উপর্যুক্ত ত্রি-পক্ষের অনুমোদন স্বাপেক্ষে পৃথিবীর যে কোন ভাষায় অনুবাদ করা যাবে এবং অনুবাদ কপি সমূহ শুধুমাত্র BANDHAN PRINTING & PUBLISHING  PRESS, উপরে উল্লেখিত বন্ধন ফাউন্ডেশনের এ অঙ্গ প্রতিষ্ঠান থেকেই ছাপানো যাবে।

পৃথিবীর ২য় আর কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এটি ছাপানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা থাকবে।

এছাড়া কিতাবটি প্রকাশিত হওয়ার পর যে কেউ ইচ্ছে করলে এর যে কোন আইন সোসাল মিডয়ায় প্রকাশ ও প্রচার করতে পারবেন, তবে এ ক্ষেত্রে ঐ প্রচারককে সংশ্লিষ্ট ঐ ধারার পরিচয় নং সূত্র আকারে লিপিবদ্ধ করতে হবে।

সূত্র বিহীন এ কিতাবের ছোট্ট একটি বাক্যাংশের প্রকাশও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে সাব্যস্তকৃত হবে।

এ বিষয়ক আইন বা ধারা/উপধারা সমূহ এ কিতাবের ভিতরে পূর্ণাঙ্গ রুপে থাকবে।

এখানে শুধু বইটি কেমন হবে বা হতে পারে তার সামান্য একটু পরিচয় বিবৃত করলাম।

আবার আমার পরে আমার মাঝে যে রকম ফেরেশতা এসেছে, এ রকম অন্য কোন ফেরেশতা বা ঈমাম মাহাদী (আঃ) এঁর আগমন না ঘটলে, তাহলে এ কিতাবে কোনরুপ পরিবর্তন বা সংশোধন করার অধিকার অন্য কোন মানুষ বা জ্বীনের  থাকবে না।  আমার মতো করে আমার ইন্তেকালের পরে অন্যকোন মানুষ বা জ্বীনের উপর ফেরেশতা নাযিল হবে কিনা, বা পৃথিবীতে আমার মতো এ রকম কেউ আসবে কিনা তা আল্লাহ’ই ভালো জানেন।

দেখুন, আমি কিন্তু মানুষ। জন্ম থেকে পুরো ২৩ বছর আমি আপনাদের নিকট মাটির তৈরী মানুষই ছিলাম। এরপর আমার নিকট ফেরেশতা আগমিত হতে শুরু করে। পুরো ৪৬ বছর পর ফেরেশতা আমার মন, মগজ ও শরীরে দৃশ্যমান হয়।

এখন আপনাদের কারো এই বলার সুযোগ নাই যে আমি ফেরেশতা হয়ে গেছি।  ফেরেশতা সকল মানুষের মাঝেই আছেন। শুধু পার্থক্য হচ্ছে আমার ফেরেশতা দৃশ্যমান বা আমার কাছে রব কর্তৃক স্পেশাল আরো ফেরেশতা পাঠিয়েছেন; আপনার বা আপনাদের নিকট পাঠাননি। কিন্তু এটা সত্য যে, ফেরেশতা আপনাদের নিকটও রয়েছে। সুতরাং চেষ্টা করুন ও দোয়া করুন, দেখবেন আমি যা পারি হয়তো আপনিও তা পারবেন।

মহান রব আপনার ফেরেশতাও হয়তো জাগ্রত করে দিবেন। আর নেক আমল না করলে আপনার ফেরেশতাই হয়তো দেখা যাবে না, উল্টো ইবলিশের গুণাবলিই হয়তো আপনার নিকট দৃশ্যমান হবে। 

অতএব, আমাকে শুধু মানুষ, কিংবা শুধু ফেরেশতা এই বলার কোন সুযোগ নাই। আমি মানুষও, আমি ফেরেশতাও। আমি যা পারি বা করি তা ইনশা’আল্লাহ চেষ্টা করলে আপনিও পারবেন। আর আমিতো ইনশা’আল্লাহ্ ঐ কাজই করবো যা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) করেছেন বা বলেছেন বা সমর্থন দিয়েছেন এবং যা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এঁর সাহাবী (রাঃ) গণ করেছেন। তাহলে তাঁরা পারলে আপনি বা আপনারা কেন পারবেন না? কেন তাহলে আমার এ কর্ম গুলো শুধু ফেরেশতার কর্ম হতে যাবে? 

আবার আমার কাছে ফেরেশতা থাকায়, দেইখেন আমি নিষ্পাপ হয়ে যাইনি কিন্তু। মহান রব আমার কাছে ফেরেশতা পাঠিয়েছেন হয়তো নির্দিষ্ট কিছু কাজ সমাধা করতে, এখানে নিষ্পাপতার সাথে তুলনা করার কোন যুক্তি নেই। তাছাড়া আমার পাপ আমার নিকট, আপনাকেতো তা আমি জানাতে পারছি না। তাই আমাকে নিষ্পাপ বলার কোন সুযোগই নাই।

যেহেতু এখনো আমার কাছে লোকেরা আনুমানিক প্রায় ৫/৬ লক্ষ টাকা পাবে। যা আজ প্রায় ৩/৪ বছর হয়ে গেছে, অথচ এখনো আমি দিতে পারছি না। দেখেন, ঈমান ও আমলের তারতম্য অনুযায়ী আমি যা পারি বা পারবো অথবা আমি যা করি বা করবো, ইনশা’আল্লাহ আপনিও তা পারবেন। আর আপনি যদি আমার কোন কাজ আমার মতো না পারেন, সেটি আপনার ঈমান ও আমলের দূর্বলতা হেতু; সেটি আপনার নিকট ফেরেশতা নেই, আমার কাছে আছে সে জন্য নয়। আর আপনার কাছে ফেরেশতা নেই বা এটি ফেরেশতার কাজ তাই বলে পারছেন না বা পারবেন না; এটি বলার কি কোন যুক্তি আছে? কেন আমি কি মানুষ নই? আমি কি শুধুই ফেরেশতা? অস্বীকার করতে পারেন আপনার কাছে ফেরেশতা নেই? আর এমনটি যদি বলতে যান, তাহলে মহান রবকে আপনি অবিচারক বা ন্যায় পরায়ক নয় বলবেন? যেহেতু আপনার দৃষ্টিতে হয়তো মহান রব আমাকে ফেরেশতা দিয়ে সহযোগিতা করছে, আর আপনাকে করছে না?

এছাড়া আমার পরে অন্য কারো নিকট এরুপ ফেরেশতার আগমন ঘটলে, তবে তিনি শুধু-মাত্র আল-কোরআন অনুযায়ী যুক্তি ও সূত্র দেখিয়ে, কেবল তখন এ কিতাবের যে কোন আপডেটেবল ধারায় পরিবর্তন করতে পারবেন। এ কিতাবে উল্লেখিত মৌলিক ধারায় কেয়ামত পর্যন্ত পরিবর্তন করার অধিকার কারো থাকবে না। তবে হ্যাঁ সময়ের প্রেক্ষিতে উদ্ভবকৃত কোন আপডেটেবল ধারায় কিংবা যে কোন কারণেই হোক না কেন, এ কিতাবের মধ্যে যদি কোন মৌলিক বা আপডেটেবল ধারা সংযোজন করা না হয়, তাহলে উপরে উল্লেখিত শুধুমাত্র ফেরেশতা আগমিত ঐ নির্দিষ্ট ব্যক্তিই তা করতে পারবেন। তবে যে বা যারাই এ কিতাবে যে  কোন মাসআলার সংযোজন ঘটান না কেন, এতে এ বই’য়ের মালিকানার কোনরুপ পরিবর্তন হবে না।

আর আমি ও আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ সৌদি আরবের স্থায়ী নাগরিক হিসেবে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান করে ও মসজিদে হারাম শরীফে বসে এ কিতাবটি লিখা সহ অন্যান্য দ্বীনি কাজ সমূহ সম্পাদন করতে চাই।

সৌদি সরকারের প্রতি আবেদন ও অনুরোধ থাকবে আপনারা দ্বীনের স্বার্থে আমাকে এ ব্যবস্থাটুকু প্রদান করবেন এবং বিশ্বের সকল মানুষের প্রতি অনুরোধ থাকবে আপনারা আমায় সথাসম্ভব সাধ্যমতো সহযোগিতা করবেন ও দোয়া করবেন। 

মনে রাখবেন আমি শুধু মুসলমানদের কল্যাণ কামনা করি না বা করতে আসিনি, আমি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের কল্যাণ করতে প্রচেষ্টা চালাই। আমি শুধু মুসলমানদের বন্ধু নই, আমি সকল জ্বীন ও মানুষের বন্ধু হতে চাই।

সৌদি সরকার যদি বুঝতে পারে যে, আমার নিকট ফেরেশতা রয়েছে এবং আমি যুগ সমাধান কল্পে ফতোয়ার কিতাব, ‘ফতোয়ায়ে আরিফ’ লিখা সহ মানব কল্যাণে “আরো অনেক গুলো উদ্যেগ গ্রহণ করেছি”, তাহলে আমাকে ও আমার মা সহ আমার পরিবারের অন্যান্য সকল সদস্যের নামকে এফিডেভিট করার পর আমাদের এ ৭ জন সদস্যকে সৌদি আরবের নাগরিকত্ব প্রদান করবেন।

এবং দ্রুততম সময়ে আমাকে মসজিদে হারাম শরীফে বসে এ কিতাব প্রণয়ন সহ ইসলাম ও মুসলমানদের কল্যাণে সহজ ও সাবলীল ভাবে কাজ করার সকল বন্দোবস্ত ও সবধরনের সু-ব্যবস্থা করে দিবেন।

তবে এখানে একটি কথা না বললেই নয়, সর্বক্ষেত্রে আমার ভাষা হবে বাংলা। আরবীতে বা ইংরেজীতে বা পৃথিবীর অন্যকোন ভাষায় কথা বলতে বা লিখতে আমাকে যেন বাধ্য করা না হয়। বা এ বিষয়ে কোন ধরনের আবেদন করা যাতে না হয়। 

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এঁর ভাষা ছিলো আরবী। তিনি অন্য কোন ভাষা শিখেননি। দো-ভাষী দিয়ে কাজ চালিয়েছেন। তাহলে দো-ভাষী দিয়ে কাজ চালানো কি একটি সুন্নাত নয়?

আর যদি দো-ভাষী দিয়ে কাজ চালানো সুন্নাতই হয়, তাহলে আমি সে সুন্নাতে আমল করতে পারবো না কেন? বাংলা ভাষা কিংবা বাঙ্গালী, এগুলো কি আল্লাহ কর্তৃক সৃজিত নয়?

আপনারা যারা আমার এ কন্টেন্টটি পড়বেন বা যাদের নিকট পৌঁছাবে, অনুগ্রহ পূর্বক মানুষ, জ্বীন ও মুসলিমদের স্বার্থে এবং যুগ সমাধান কল্পে এ কন্টেন্টটি দ্রুত বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করুন ও এটি প্রিন্ট করিয়ে বা মৌখিক ভাবে অপলাইনের বিভিন্ন মিটিং বা ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে শেয়ার করে দিন। এবং মানুষের সাথে কথা বলতে এ কন্টেন্ট এর বিষয় সমূহ মুখে বলতে থাকুন ও অনলাইন এবং অপলাইনের যে কোন ওয়েতে বাংলাদেশ সরকার ও সৌদি সরকারের নিকট প্রেরণ করুন। এবং এ দুই সরকার সহ মুসলিম বিশ্ব ও বিশ্বের অন্যান্য দেশ, সরকার ও জনগনের নিকট বিষয়টির গুরুত্ব তুলে ধরে প্রচার করতে থাকুন। আর নিয়মিত চোখ রাখুন আমাদের মিডিয়া সমূহে।

এবং অবশ্যই আমাদের প্রত্যেকটি মিডিয়া সাবস্ক্রাইব, ফলো, লাইক ও শেয়ার করবেন। যাতে আমরা যে কোন কন্টেন্ট ছাড়ার সাথে সাথে তা আপনাদের নিকট পৌঁছে যায়।

আমার (লিখকের) এবং আমাদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ ও আবেদন করছি, সৌদি আরব সরকারের সাথে এ বিষয়ক যাবতীয় যোগাযোগ চালিয়ে যেতে।

যেহেতু কাজটি ইসলাম, মুসলিম ও পৃথিবীর মানুষের স্বার্থে। তাই মানুষ, মুসলিম ও সংশ্লিষ্ট সরকার প্রধানদেরকেই লিখকের সহিত যোগাযোগ করতে ও এ বিষয়ে অনুরোধ করতে বলা হলো।

যেহেতু এ বিষয়ে লিখক নিজ থেকে আবেদন করলে, তাহলে এখানে একদিকে যেমন লিখকের নিজস্ব ক্ষুদ্র স্বার্থ চিন্তা বলে প্রতীয়মান হয়; ঠিক তেমনি মানুষ, মুসলিম ও সরকার প্রধানদের আগ্রহ নেই বলেও প্রমাণিত হয়।

তাহলে যাদের জন্য করবো তাদেরই যদি আগ্রহ না থাকে, তখন আমি কাজটি কিভাবে করবো এবং কার জন্য করবো? এ হেতু লিখক কর্তৃক কোন সরকারকে, এমনকি কাউকে এ বিষয়ে আপাতত কোন ধরনের আবেদন করা হবে না।

হ্যাঁ যেহেতু আমার সাথে এ বিষয়ক স্পেশাল ফেরেশতা থাকে; এবং যেহেতু ফেরেশতা কারো একার নয়, সকল মানুষ ও সকল জ্বীনের; (হয়তো আমার সাথে থাকে শুধু) তাই ফেরেশতা যদি এ বিষয়ে কারো নিকট পজেটিভ সিগনাল প্রদান করেন তখন আপনারাই লিখকের সাথে যোগাযোগ করবেন বা লিখককে বুঝিয়ে দিবেন বা আমাকেও (লিখককে, মানে আমার সাথে থাকা ফেরেশতা আমাকে) যদি ফেরেশতা বুঝিয়ে দেন যে, তোমার এখন এ কাজ করা উচিৎ বা এ কাজ কর বা ওমুকের নিকট আবেদন কর বা ওমুক সরকারের নিকট আবেদন কর, তখন আমি নিজ থেকে আবেদন করবো। অথবা আমার নিজ ব্রেনে ধরলে তখন আমি নিজ থেকেও আবেদন করবো।

যেহেতু আমিও মানুষ, রব আমারও, ধর্ম আমারও। মানুষের উন্নতি, মুসলিমদের উন্নতি সে আমারই উন্নতি। সেটি আমারই ইবাদত। সে কারণে আমি নিজ থেকে কিছু করা, যা আমারও প্রয়োজন। আর তখন আপনারা উপযুক্ত মনে করলে এবং বিনিময় সম্পাদন স্বাপেক্ষে আমার আবেদন মঞ্জুর করবেন, নতুবা করবেন না।

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

বাংলাদেশ সরকার, সৌদি সরকার ও বিশ্ববাসির প্রতি এ আবেদন রেখে এবং আমার মা-বাবা ও শশুর-শাশুড়ির জন্য সকলের নিকট দোয়া চেয়ে, পরিশেষে বলছি যে, ইয়া আল্লাহু তা’য়ালা! জন্ম থেকে মৃত্যূ পর্যন্ত মানুষের কাজ-কর্মের সংবিধান ‘ফতোয়ায়ে আরিফ’, তোমার কালামুল্লাহ শরীফ পবিত্র আল-কোরআন অনুসারে মানুষের জন্য সহজ-সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় মানব জীবনের প্রতিটি সাইডকে তুলে ধরে ও আল কোরআনের প্রত্যেকটি আয়াতের সকল নির্দেশকে  পরিপূর্ণ করে যাতে লিখতে পারি তোমার নিকট এ তাওফিক কামনা করছি এবং এ কাজে বিশ্ববাসির দোয়া ও সহযোগিতা আশা করছি। আমার এ হৃদয় নিংড়ানো দোয়াটি আশা করি কবুল করবে। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ্ হাফেজ। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

(হাফেজী কোরআন শরীফ পড়তে- এখানে ক্লিক করুন)

English:

Insha’Allah! This book is an infallible constitution of human activities written according to the rules of the Holy Quran.

The only true religion for humans is Islam. Al-Quran is not only a book for Muslims, it is a mercy for all people and all creatures, including all races.

Since I have written or am trying to write this constitution or fatwa book of mine according to the Quran, I have also mentioned this book as a constitution of life or work for all people, not just as a religious book for Muslims.

(Words of the author of Fatwa-e-Arif: This post can be shared) Therefore, I pray to Almighty Allah, Sallallah hu alaihi wa sallam. O Allah! Accept the initiative that I have taken to write a constitution for all classes and professions of people according to Your Book, the Quran.

According to my knowledge, belief and education, I had no ability to write such a book and explain it to people or implement it in the human community.

But currently, one or more or a group of angels are active with me. I hope that with their direct cooperation, I will be able to do the work.

Basically, those angelic brothers or brothers will write and execute the book through me.

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি সম্পর্কে মন্তব্য করা যেতে পারে)

 According to the opinions of people and my own self-criticism towards myself and my own judgment-analysis on this matter, with the direct cooperation of the angel who we believe is with me, I want to perform this great and, God willing, invaluable work for people with physical health and I want to finalize this book while staying in the Masjid al-Haram and publish it to the human community of the world with the approval of the Saudi Arabian government and want to successfully implement it.

What I have understood, O Lord! You are merciful, for which you may have opened the door of your mercy to people; You may want to forgive people, may want to grant salvation; along with that, you may want to explain to people a little bit of your greatness and power. For which my wife and I, although we are almost illiterate, which is almost impossible, impossible even for many knowledgeable people;  Perhaps you want to make us accomplish that and perhaps you want to make the people and jinn of the world understand that you can accomplish the impossible; for which you have caused angels to appear in my mind and body. 

O Allah, Your punishment is severe. Those who disobey You will be thrown into blazing fire and the mouths of snakes and scorpions, holding handfuls of hair.

Since You will punish them so severely; therefore, my prayer to You is that You open the angel or angels who are with me separately in his or her own body, alongside me. And open at least one jinn directly in their own body, alongside me and as my assistant. And give every person in the world the opportunity to see both groups of them or all of them. So that all the people and jinn in the world can see them. And so that everyone is forced to believe that You created the jinn! You created the devils! (The devils are a cursed race of the jinn). You created the angels! So that everyone understands that Your words mentioned in the Holy Quran are true.

And grant these three of us or all of the three races the ability to explain to everyone that Your chosen religion, Islam, is the only true religion, and to explain and invite everyone. 

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

O Lord! I ask this so that people can know and understand and decide their own destination.

No human or jinn in the world should know that you are Allah, the Creator, and that everyone must obey your commands, and if they do not obey, you will punish those who disobey with a terrible and painful punishment; that is, not a single person in the world should go to hell without knowing your identity. That is why I appeal to you.

O my Lord, you are merciful! We all know you to be merciful. Your one name is Rahim and one name is Rahman.

So if you do not inform or explain to humans and jinn like this, and subject even one person from the human and jinn to your punishment, then what is the meaning of your two names Rahman and Rahim? And therefore, accept my above prayer, O Allah!!  

(The words of the author of Fatwa-e-Arif can be commented on this post)

Again, the arrival of an angel among me, may it be that Hazrat Muhammad (S:) is made of light(?), or made of clay(?); and you cannot be seen, the jinn cannot be seen, the angels cannot be seen; otherwise, many people on earth (and perhaps many jinn too) do not believe in you and your creations, do not understand them; as a result, they want to prove you and your Kalamullah Sharif false and wrong. Today, out of mercy, you want to inform the human and jinn nation of your creations. Perhaps you have made this arrangement so that they can find the answers to the questions of the unbelievers.

You have opened the door of Your mercy and kindness so that humans and jinn may understand You! If they may obey You! If they may be saved from Hell! If they may have a chance to be freed from the terrible punishment of the Day of Judgment, the grave and the terrible punishment of the Hereafter!

O Allah, You can make the impossible possible. You may be looking for a way to liberate them by showing them this creation of Yours through me!

O Lord, You are merciful! Your mercy is infinite!

Now I am afraid of my authority as a human being. Will I be able to act appropriately within my authority according to Your merciful will!? Yes, Insha’Allah if the angel or angels who are with me directly and actively cooperate with me, then I can hope for the help of the Prophet (S:).

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

O Malik! It is true that I am almost an Ummi, my wife is also an Ummi, but I can read and write Bengali and English, I know some Arabic, and all the books of Sihah Sitta and other Hadiths, Jal Hadith, various books of Tafsir, and some books of Fiq’ah are uploaded on my website. Moreover, almost all the famous books are available in Bengali now. If I study and practice these books and conduct research on various books, doctrines or opposing doctrines and contradictory statements of various scholars, I hope that writing a book of fatwa, Fatwa-e-Arif will not be a problem for me, Insha’Allah.

O Allah! Now arrange for me a halal and good livelihood. Then, Insha’Allah, a good opportunity will arise by me to study after my studies, and then, I hope, Insha’Allah, I will be much faster in writing the book. Of course, I am already studying after studying;  But my studies are being hampered due to lack of proper provision. Moreover, I have a fairly good idea about the various current intellectual temptations. However, due to my lack of knowledge, I may have to study a lot more. I happily agree to this. Insha’Allah, I will study a lot more; I will work hard after hard work.

I have understood that since I am a descendant of your beloved Prophet Muhammad (S:), you may be helping me by giving me this gem called the angel and the diamond. Which you have expressed in the Holy Quran as follows: 

Say, O Prophet! I do not ask you for any reward for my message except for the loyalty and love of my near relatives. (Surah Shura, Verse 23) Hazrat Abdullah bin Abbas (RA) has narrated that when this verse was revealed, the companions asked, O Messenger of Allah (S:), who are your near relatives? Those whose loyalty and love have been made obligatory upon the Ummah in the Holy Quran (!!). In reply, the Prophet (S:) said: Ali, Fatima, Hasan and Hussain.  Sources: Tafsir-e-Mazhari, Vol. 11, Page 63, E.F., Tafsir-e-Noor-ul-Quran (Maulana Aminul Islam), Vol. 25, Page 67, Tafsir-e-Dur-e-Mansur, Vol. 6, Page 7, Tafsir-e-Kabir, Vol. 27, Page 166 (Mishor), Tafsir-e-Ibn Kathir, Vol. 4, Page 112 (Mishor), Musnad-e-Hambal, Vol. 1, Page 229, Tafsir-e-Jami’ al-Bayan (Tabari), Tafsir-e-Qurtubi, Vol. 16, Page 22, (Mishor), (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

The Holy Prophet (S:) did not want any other reward for his (S:) (Prophet) close relatives except loyal love.  Allah Almighty has made it clear to the Muslims by involving the Prophet (peace be upon him) in order to inform them of this matter that obedience to the Ahlul Bayt and recognition of their leadership is the only means of their progress and development in this world and salvation in the Hereafter. Hazrat Abu Bakr (may Allah be pleased with him) also said that the pleasure of the Holy Prophet (peace be upon him) lies in the loyal love of his Ahlul Bayt. Sahih Bukhari Sharif Hadith No. 3447, 3479 e fa, Ibn Kathir, Ibn Hajar.

And so, O Lord, You have given me this angel or a special group of angels to revive the lineage of Your Beloved (S:), meaning my or our lineage, and as a part of it, You may have given me this task! So I hope that You will never take away these blessings from me!

Although there may be many more members of the Sayed lineage who do not know such correct lineage, scattered throughout the world. I have dedicated my life to the work of introducing You, writing fatwas, harmonizing and correcting past fatwas based on the four madhhabs, calling people to Your path, providing organizational and institutional identity to Muslims, etc. Keep me steadfast and established in these works of Yours until death, O Allah.

 I promise you, with your mercy and the help of the Messenger of Allah, prophet (S:), the ornament of my heart, Insha’Allah, I will be able to write this book as the number 1 book of Fiq’ah or Fatwa in the world! Grant me this tawfeeq, O Allah! I pray to You, O God. I hope, Insha’Allah, with the help of the Messenger of Allah, prophet (S:), I will be able to do this work very well.

Give me a opportunity, O Allah!! Grant my request, O Allah!!

Increase my knowledge; my fear and love for You; my love for humans, jinn and all creation so much over, O Allah!!

O my Lord! Since the Al-Quran is a book of mercy, healing, forgiveness and salvation for all creation; therefore, I have also divided the book into different parts and written it for the benefit of not only Muslims but also all respected people of other religions (as stated according to the visible reality).

O my Lord! If our idea is true, then You have given me this angel with me. I do not have such knowledge and deeds. Yet, if You help me with an angel!

I do not know what gratitude I will show for this (!), or what will satisfy my heart. I only know, to recite Alhamdulillah, O Lord.

Alhamdulillah! Alhamdulillah!! Alhamdulillah!!! Accept my gratitude to You.

Now, I humbly pray to You that, taking this respected angel brother with me, I will devote myself to the service of all Your creations for the rest of my life. Insha’Allah, my life will be dedicated to the service of Your creations.

O Allah, from now on, do not snatch or take away this angel brother of mine from me, even for a moment, and I want to see him separately next to me in his own body. 

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

I will also request You for one more thing, You created both mankind and the jinn only for Your worship. Look, O Lord, people think of me as angels.  And if I am an angel, then if I cannot do anything for the jinn, then my heart will remain unsatisfied. O my Lord, I want to work extensively for the jinn as well. Therefore, I will submit a request to You to establish a friendly, sincere and close relationship with the jinn so that I can clearly know about all their activities from birth to death and so that I can meet, hear, move, trade with them in my own body like a human being. And knowingly, I can write such a book for them too. Or I can talk about including their works and deeds in this book. Increase my knowledge in this matter, O Allah!! 

O Allah, grant me this ability to devote myself to the service of the jinn as well. And at the same time, I pray that I can be dedicated to the benefit of all creation.

O mankind and jinn! O creation! Pray for me to Almighty Allah, so that I can do something for you, so that I can serve you as you serve, and then we both can leave this world together.

O Allah! You feed and clothe everyone, both believers and atheists; and we, as your representatives, will only think of feeding and clothing Muslims!? Even if I become an angel, if I cannot rise above communal thoughts and do something for all people regardless of race, religion, or color, then we will not be able to be your beneficial representative according to your words or qualities.

Let us invent something like electron theory or electricity or computers, and then grant us the ability to leave this world.

If we can do nothing in the lives of all believers and atheists like you, then what kind of human beings have we become! And what kind of angel have we become! It seems that being human and angelic has not made sense to us!

Grant me the tawfiq to fulfill the above intentions, O God!! Grant me the tawfiq, O Allah!! Grant us the tawfiq, O Most Gracious, Most Merciful!!

O God, I have taken up the task of writing the constitution according to Your book, Your word, which means that now I am a judge, meaning the judge of Your court.

 (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

O God, I know that if while judging, I intentionally do not make the judgment appropriate, do more or less, then on the Day of Judgment You will do this judgment again and I will have to stand in the dock there, maybe I will also burn in the fire of Hell. Look, Lord, even now I wanted to benefit people, but on the contrary, I am indebted and a great sinner. In the same way, I have taken another sword on my shoulder in a big way to benefit all creation including people.

Whether it is due to the instigation of Evil, the persecution of my own ego or greed, or lack of knowledge, I may again become immersed in sin.

Because people can sin; they can make mistakes; it is human nature. O Lord!

If I were not interested in this work or did not agree, then maybe you would not have given me such a big job. There was no need for me to take on the responsibility of such a big job to get you, to get your Messenger (S:). There is no point in awakening my lack of knowledge, mistakes and sins in order to be closer to you. And (Astaghfirullah) if in the end I become a resident of Hell (do I know what is in destiny!?) what will be the benefit to me?

Even if no one else understands, at least you understand my heart. But I did not start this work to be a big man in the eyes of people or to have unnecessary money or to be the owner of a lot of wealth personally. And I never prayed to you to be the owner of such a huge wealth accumulated by you.

Then I will work hard and sweat in the hope of finding You and Your Messenger (S:), and then I will be thrown into Hell if I do not find You, that is not possible (!) O Lord!!

I know that You are the just judge. Therefore, I appeal to You, if I make any mistake, if I am under any persecution, if I am on the path of drowning in any sin, then You will keep me back by Your power and You will help me with all Your creation.

Besides, you will support me with all your creations in the need to benefit or serve all the creations including humans (as much as I can). And if I get the opportunity to write a book of fatwa or later more such books like “THE STRUCTURE OF BANDHAN FOUNDATION” and other books, then you will forgive my common sins in writing these books.

O Lord! You know that Hazrat Imam Mahdi (AS) may come to my lineage, I have made this supplication to you, I have taken many decisions, this book is also a part of it. So please accept this prayer of mine. Send Hazrat Imam Mahdi (AS) to my lineage. O people of the world!! You will also pray for me that Hazrat Imam Mahdi (AS) may come to the throne of Sayed Arif Ullah Sahib and his lineage, that is, may he come to my lineage.  O Allah, accept my heartfelt and sincere prayers. Amen. Sallallah hu alihi wasallam.

Again, the fatwa that the book of fatwa should be written only in Arabic/Urdu or Persian or that if written in Bengali, it will not be accepted by Allah Almighty or that the people of the world will not be able to understand it, this fatwa is nowhere in the Quran and Hadith.

Nowadays, technology is so updated that it is possible to convert from one language to another in a moment. Bengali is also such a language. Every language in the world is the creation of Allah Almighty.

If the judges of the Supreme Court of Bangladesh can judge the nearly 180 million people of this country in Bengali and if the world poet Rabindranath Tagore can write the poem Gitanjali in Bengali and win the Nobel Prize, then to say that the thoughts of the people cannot or will not be expressed in Bengali or that the mutual transformation of the Bengali language with Arabic/Urdu/Persian etc. will not be appropriate and easy or that the language of the Holy Quran and Hadith cannot be transformed into Bengali in this process is not only illogical but also goes against one’s own mind and heart. 

What or how much can or must a person do or how much does a person have the authority to do or not do or what are the rules and regulations for calling upon the Creator or worshipping or informing people about the good and bad aspects of their dealings, interactions and various actions with other people or imposing restrictions on their mutual actions and practices or limiting their words and actions;  This is the essence of the fatwa.

Considering all these, the statutory warning and ruling or fatwa is that a fatwa book can be written in Bengali and all Muslims in the world, including Saudi Arabia, must accept it.

Since childhood, I have had a strong inclination and respect for fatwas or laws. I often wanted to say something to the government about this. I wanted to say something to the elders. My mind kept telling me that since there are 4 majhab of thought in Islam and since many people are saying innovations without understanding many practices, my mind kept telling me that there needs to be a coordination between the Islamic fatwas written by the great and great scholars of the past, the wrong fatwas need to be corrected and new fatwas need to be written on newly created matters. Also, Muslims do not have any institutional institutions. There is no organizational structure. Something needs to be done in these matters too. But what should I do (?), I do not know any such education. Since I did not study in a madrasa. If I had spoken or written, no one else would have read or listened to me. So I kept suppressing my sorrow in my mind. Even then, I spoke about some matters.  You can see it if you visit my website ar900.com carefully.

From my childhood, I have studied the Quran, Hadith, various fatwa books and various types of Islamic books written in Bengali, from my friendly interaction with scholars and scholars, and from our ongoing real life, which has taught me that I am capable of writing fatwa books.

In addition, now that the internet is open, I have become more active in this important work.

I do not consider Google and other established and acceptable social media such as Facebook, LinkedIn, etc. as just entertainment centers, I consider them to be international open universities.

Again, by acting on these two lines written by Rabindranath, “Bishwajora Pathshala Mor Sabhar Ami Chatra”, my honest courage has increased even more.

But the truth is that I did not start writing this fatwa book based on my non-formal education. Or I did not try to write this fatwa book. (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

The reason why I started is that in 2001, my mental state suddenly changed. I started to believe in Allah and Islam more. Dhikr, prayer, fasting, love for Allah, living a Sunnah-based life, kindness towards people, these things are increasing at a rapid pace.

Thus, about 23 years passed through various ups and downs, economic recession, and extreme poverty. I don’t want to bore you with all that history anymore.

If you want to understand me by reading all my history, then you can visit my website jinmanb.blogspot.com and read the posts.

However, for the past 10/12 months, I have only felt that there is a disembodied jinn or something like that with me. As a result of this, I have now come to believe that there may be something like an angel with me.

From that year 2001 to today, for about 23 years, I have observed myself deeply and realized the verification of “there is an angel” in people’s views towards me, and I became interested in doing such a great and complex work.

I asked my two students in class two about whether there is an angel with me or not, why do people do this to me? What do they think is wrong with me? These two tender students did not want to say at first, they just looked at me again and again. Later, after getting a hint from my angel, they said, people think you have an angel.

Again, I asked the muezzin brother of the mosque next to my house (he is a Dawra Pash scholar), and I said to him, “People say that I have angels with me? Now, if I write a fatwa book, will I be able to do that?” He said, “Yes, you can.”

Besides, explaining my current situation, I then asked an elderly uncle of mine, can I start writing a fatwa book? He said, yes, you can. 

After reviewing various people in the area and at work, I found that they really think that I have an angel with me. This gave me confidence that I really have an angel with me and that God Almighty wants to give me the responsibility of writing His constitution for humanity through me. 

Having an angel with me and the positive reviews from people inspired me to write a fatwa book and in view of this, I started writing a fatwa book. 

From that childhood, when I turned 23, my mental change began in 2001. Again, when I was about to turn 23, in November 2024, people discovered in me that I had an angel of God within me and that He wanted to do many things for humanity.

Try to understand that the Holy Quran was revealed in 23 years, and after 23 years I also started turning towards Allah mentally and again in those 23 years an angel appeared in my mind, brain and body and it was with his inspiration that I started writing fatwas.

When everything matches with the miracle, then it is clear that this responsibility of writing fatwas was given to me by Allah Almighty.

So, madrasa-educated scholars and other educated or ordinary brothers, please do not say that I did not study in madrasa, I do not know how to read and write Arabic, you know; you are scholars, I am not scholars, so I cannot do this work. I am not worthy of this work. I do not have the qualifications for this work. Therefore, you cannot be my followers.

If it is true that I have an angel with me, and if you are ready to disobey me from the beginning, then I am afraid that, who knows, the fate of the people of this world will end up like the devil!! 

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

You must be aware that the Companions did not attend the Madrasa and many other great scholars of the later era, such as Imam Abu Hanifa (RA), Imam Bukhari (RA) and others, did not attend the Madrasa. So I think you should see if I actually have an angel and if you understand that I do, then it will be your job to take me forward with positive support.

But in the last 23 years, the state of power among people around me, including my own family and clan, and the indescribable suffering I have had to endure because of this, I feel that although they have faith at their core, money, power and anti-social culture are now taking precedence in their lives or management. It seems to me that faith is almost a blind driving force for them, sustaining them as Muslims.  Which is nothing but the mercy of Allahu Ta’ala!

In this situation, I can’t match with them at all. And I can’t open my identity either. Because they have grown up from before. They are all kings, whether they are wise or ignorant. But the Quran came to rule; not to be exploited. And to rule, you have to be a king. The king will rule; Can the subjects rule anymore?

But I think they will not leave their system now. I think none of them will give me a place. They will keep their chair. As kings, they do not think they can give the seat of king to someone as small as me.

So my prayer is that send me to such a place and to people or jinn or both or give me the ability to go to self-respect; where I will be the king. And as a king (or give me some alternative, which may not be in my brain) so that I can formulate a suitable constitution according to this Quran and start implementing it from there.

Since the Quran has come to rule, it means that the Quran is the king. Then if I want to write the constitution of the Quran according to the Quran, I will also have to be the king. Being a subject, the constitution of the king cannot be written or passed. This is a simple argument, O Lord.

 But on the contrary (please don’t mind) what I have seen here, what the people here are capable of, is strength of arms and cunning. (Metaphorically, a characteristic of a neglected class in our country, not in any way insulting). I have spent the past 23 years among them. Moreover, if I were to be with them, if I were to write or say something like them, who would listen to it or who would read it, O Lord? Therefore, my sincere request to you is that according to Islamic law, create a relationship with any sincere and friendly non-Muslim royal family and create an inseparable bond with me. But if it happens that even after a hundred attempts, none of their people will accept Islam, then there is no need, O Lord. Because I now have to write the fatwa book and I have already started it.

My main purpose of going to different nations is if I can inform them about the greatness of Islam, peace and love! If they accept Islam! This is the hope, O Lord! (The words of the author of Fatwa-e-Arif can be commented on this post) And if no one accepts Islam, then keep me in my nation. Just provide me with a little halal and honorable sustenance. And grant me the tawfeeq so that I can finish writing the book as soon as possible and then take up other beneficial work for Muslims or for people.

And keep my mind, brain and body healthy.  

So I think that if you accept my above prayer and send me to such a place full of love, I think I could write the book faster and more beautifully or appropriately and which would also be useful in spreading Islam and some people would also be saved from hell. I humbly pray to the Lord to accept this prayer of mine.

O Allah! Sometimes I wish I could get rid of their greatness and power! And so I chose to write the constitution that you have directed and prepared by looking at and researching the Holy Quran, Hadith and supporting books. Since if I had decided to do other things, I would have to compete with them and survive in their society. That is why I was not interested in doing such things.

Since I am not a person who shows any kind of power. I want to introduce my great Lord by writing quietly and peacefully with just a pen. I want to refute all the arguments of the unbelievers.

I am not someone’s inspector who will force someone to enter heaven. I am not a person who is a forceful person. Maybe because I love people and Allah’s creation more, that is why, sometimes you may misunderstand me or you misunderstood me.  (ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে) I just want to inform people. I want to advise. I want to warn. I want to inform people about what is the true work of the Lord and what is not the work of the Lord. I don’t want to get anything by force of arms. I just want to say with the ink of the pen, Allah is one and unique. He has no partner. The only religion is Islam, the truth; and everything is false. No person of any religion is after me, I want to adopt everyone. As a human religion, I love everyone. As such, I am a friend to all people. Only Iblish is my enemy. My pen is for the benefit of people and my pen will only be used against Iblish. Allahu Akbar.

Regarding the current politics or any such activity, I want to make it clear to everyone that while writing the constitution, I will not be involved in any kind of Islamic or any other type of politics or any party or opinion. Since it will not be in my time. However, I am not against Islamic politics.

Due to the waste of my time, weakness in justice, and un-Islamic environmental conditions, I have decided that I will not be able to participate in anyone’s invitation (in invitations other than those for the purpose of implementing the laws of Allah). And for the same reason, fearing that I will not be able to judge fairly, I have also decided that I will not accept any kind of gift, reception or bouquet of flowers, etc.

However, if it is at the state or national or international level, it is a different matter. I do not want to go anywhere, without except for a state or national or international level event.  Because I think that I will waste my time unnecessarily on these and I think that I will get more reward from the formulation of a constitution or structure or other valuable works that are of utmost importance to the people.

So I hope that no one will come to me with such a reward or work locally. The meaning of my work is that I will do the work that has more reward; and I will not do the work that has less reward. After calculating the reward, I will do the related work or leave it.

No human or jinn in the present world will get the reward that he cannot get, Insha’Allah I will get that reward and after seeing it, I will do only such works or make dua or make intention or make effort to do it.

Therefore, I will not be able to do conventional politics or any such work in my life. So please, no one will irritate me with these.

Muslims and non-Muslims, kings and emperors, scientists and magicians, different races and tribes, all of you may be shocked, inquisitive and curious to hear that I have an angel. Of course, it is natural to be surprised to hear such news.  So you may want to understand or know me.

In this regard, I want to make it clear to you that, in order to understand my angel, do not make me unconscious, do not make my brain immobile, do not apply any such medicine to me, do not use any kind of black magic or do any unusual behavior or use with me. And please, do not try to take my blood, urine or semen. Or do not try to tie me up, or do not try to test me by applying mental pressure on me in any way.

In a completely normal, peaceful and friendly respectful environment, not more, maximum approximately 15 days, Insha’Allah, you will understand that there is or is an angel with me.

Please, in this work, I strictly forbid everyone from conducting any kind of clinical, chemical or scientific test on me or trying to cause any mental pain or suffering or creating any kind of trouble by treating me disrespectfully.  I am sending this matter to everyone as a statutory warning. 

And you must speak to me only in Bengali. Whether directly or through an interpreter. Dear reader, look, I am a very ordinary person. I am of the Syed family. Apart from this link received from my mother, I have no knowledge or practice. I am neither a Hafiz nor a scholar. I have not studied in a madrasa. I have no other formal education except Noorani training in religious matters. That is, I am almost an ummi in this regard.

Look, Hazrat Muhammad (S:) did not know how to read or write. The angel Gibraiel (A:) used to come to him. He used to recite the revelation of Allah. And the Prophet (S:) did not keep it a secret that the angel Gibraiel (A:) used to come to him. He used to tell his companions and the companions used to tell the people.

So I also want you, if you understand that there is an angel with me, then you should also announce and spread it to the people. So that the news reaches those who do not know about it and the non-Muslims like Hindus, Buddhists, Christians etc. Because, if they are not moved, or if they do not hear the news, then they will not get any chance to understand Islam or understand me.  If they burn in the fire of Hell, are we not neglecting or disobeying the verse of the Holy Quran, “Enjoin what is right and forbid what is wrong,” by not inviting them to it in this worldly life or giving them a chance to understand?

Try to understand well, Hazrat Muhammad (S:), because of the angels coming to him, because of the Al-Quran coming to him, has accomplished many impossible things. Similarly, I think that if I also have angels, I will be able to do at least some things, if not a lot, Insha’Allah. Which may be very necessary for humans and jinn.

It may also be that since the great Lord has sent angels to me, such things may or may not be done by me now, which may not be done by anyone else in the present world. Since this angel was sent by the Lord. If there is no purpose for this, then did the Lord just send angels?

Therefore, I hope and request that you do not remain silent and spread the matter and encourage me. Since I am also a human being. Therefore, I absolutely need your fear, courage and encouragement to start any work and succeed. 

If you also support, endorse and encourage this fatwa book that I am currently starting;  However, with your prayers and love, it may be possible to easily achieve the successful completion and proper publication of the book with the perfect writing, correct computer composition, and overall guidance.

[Please do not comment on Facebook or other social media, but rather comment on the comments section of this post with your email. Since social media comments may be lost at some point.]

If even one person is saved from Allah’s punishment and hell or accepts Islam through your campaign and through me, then it will definitely be my and your achievement.

The draft constitutions of this book will be published regularly on my website ar900.com and in video form (if necessary and possible) on my YouTube channel bandhan foundation education, and it will be shared on our media/platforms according to the need and suitability or usefulness, Insha’Allah.

To know what our media is, search for ar900.com on Google and when it opens, scroll down and keep going down and when you see the section written in ‘Our Media’, click on it. When it opens, you will see our media.  Subscribe to each of our media platforms or log in and open an account on the relevant platform and like, follow, comment and share. So that I get encouragement to continue working or do not lose interest.

For the convenience of all, we have provided the link to Our Media below – https://www.ar900.com/our-media/ You will also get the opportunity to enter or login to our media by clicking here.

To understand which is our media and which is not our media, follow our institutional logo and my picture. If you see any of them, you will understand it as our platform. For the convenience of you, we have published our logo and my picture below –

Bandhan Foundation Logo

Arif Ullah Chowdhury,

Again, the name of our organization is BANDHAN FOUNDATION বন্ধন ফাউন্ডেশন.

Insha’Allah, this is the institutional identity of Muslims. 

To find this organization from Google, search for the above name of the organization on Google. Or you can enter from Our Media by clicking on the link given above.

For the convenience of all of you, I have provided the temporary Google location link of this organization below.  You can also enter this organization by clicking here. – Here you click to find our institution  or you can also find this organization by typing the following text in Google’s search option. g.page/bondhon.foundation?share

See, the Holy Quran and Al-Hadith have taught us to do any work based on advice. And the formulation of the Islamic constitution is so important for Muslims that, although it is not for every Muslim, for some Muslims in the society, the formulation of this advice-based fatwa will be considered as Wajib Kefaya in my opinion. 

Of course, I hope that you will also give advice on this issue at a specific time. 

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

There are many verses of the Holy Quran and Hadith about performing any work based on advice and not doing it secretly. I have mentioned a couple of them below-

Surely you have understood that there is a need for everyone’s advice to write this fatwa book for Muslims!

If a non-Muslim wants to participate in this consultation, he can certainly participate according to his jurisdiction and necessity, and we Muslims will certainly be happy with it. Because I have written before that this book is not being written only for the benefit of Muslims.

Now the question is on which platform you will consult. I have already shown that I have many platforms and perhaps the location and number of these platforms may increase (Insha’Allah it will increase).

And as needed, the various issues of this book will be shared on various domestic and foreign platforms. But it may not be possible for me to visit all the platforms and answer your comments by one person. Since I have a personal, family and social life. Again, in between, I have to write fatwas. So when will I write(?), and when will I give you so many answers in so many places? But I will try so that answers can be given on all the platforms.

My decision in this regard is that I will only consult you on various issues by writing Fatwa-e-Arif in the comments section of the relevant post on the platform ar900.com. I will do it on other social media or manually if possible; otherwise I will not.

However, due to various limitations and other various reasons, for the next 2 years of publishing this post, negative comments or recommendations or the content of the fatwa, whether manually or face-to-face, by opening it, in fact or verbally, will be completely closed. Please do not use this kind of behavior with me.

Yes, if anyone wants to give any negative advice, please call me aside with respect and politeness and give it separately and that is what I want.

So if you think my written fatwa is correct, then to inspire me, give a positive signal with respect and appreciation or say it orally or tactfully or explain it to me in any way according to the place and time. I will be happy with that.

Every fatwa or section or subsection or every issue or law and every topic of this book will be finalized in three stages, Insha’Allah, such as-

  1. In the first step, share each issue or all or any topic of this book on the media mentioned above so that any common person or Muslim in the world can be consulted through comments. In this way, by consulting all the people (who will comment), each section or subsection or each topic is finalized in a general way. However, comments should be made only through the main languages, the languages ​​​​that can be converted into Bengali. And I will make recommendations or comments only in Bengali.
  1. Invite special acceptable people from among the scholars of the Ummah and finalize each issue or each topic of this book as the consensus of the Ummah in a general way. This offline program will be held only at the permanent office building of BANDHAN FOUNDATION, Bandhan Bhavan. Two or three special non-Muslim brothers/sisters will be invited to this program.  Once the entire book is ready, printed and signed, each of its issues and topics will be displayed on Bandhan Foundation’s official YouTube channel, bandhan foundation media, and it will be explained in a simple way in several languages ​​of the world.

In addition, when the book is finally published, a new website and an offline app will be created just for this book and each section and subsection of this book and each topic will be posted separately. And such a system will be put in place so that people can easily read anything in this book online and offline both online and offline using mobile/computer etc. (and setting or publishing possible keywords and their answers in advance). And if anyone does not understand any section or subsection, he can immediately understand it by phone or live chatting at the Bandhan Foundation office. A group of qualified and experienced counselors or muftis will be appointed by the Bandhan Foundation in the Bandhan Foundation office building or in every country or divisional city or district city to answer people’s various questions and provide counseling or advice on various daily matters.

They will explain the various sections and subsections of this book including various daily matters and provide advice and opinions.  Although the online and electronic publication of this book will remain in the hands of its owner; still, where and what the book or part of the book is being published or what is being done, all this will have to be done after getting the signatures of the three parties mentioned above. The owner alone will not be able to do anything like this. Insha’Allah, the permanent office building of the Bandhan Foundation will be established with or near Masjid-e-Haram Sharif.

2/1 respected men and women from non-Muslims will participate in this. Their job will be to certify that there is no harm in our law except for the benefit of them or any atheist or any religion and to cooperate with the different representatives of Muslims in all laws regarding their different selfishness and the benefits of people etc. equality.

Two respected women will also be invited from both Muslims and non-Muslims. Their job will be to certify that there is no difficulty for women in following these laws of Islam.

Their certificates will be mentioned with their signatures at the beginning of the first volume of the book.

This program will be broadcasted by our bandhan foundation education YouTube channel and will be broadcasted only by our media.

  1. Arrange for the printing and publication of these finalized issues or topics with the signatures of the three respected persons mentioned below.

It should be noted here that every finalized general issue or topic must be presented in the offline meeting and the issue finalized by the special people of the Ummah must be included in the book. And anything that has not been generally fixed will not be included in the 2nd stage.

Every issue or topic of the 1st stage will be published on this website and social media for the general public’s suggestions, and it will be available for comments and recommendations for people’s suggestions in the form of a review for at least a week. Insha’Allah, I will answer all the comments. After answering every comment, if no more comments come, it will be considered final and then, for the purpose of raising it in the 2nd stage meeting, the Bangla title of the post published in the 1st stage will be Englished and the post will be posted on the site fatwaarif.blogspot.com in both Bangla and English languages ​​(if possible). Anyone in the world can also comment on the posts on this site. But whether or not to answer will be at the discretion of the author.  However, if you wish, you can upload the comments in the second step.

In the 1st phase location, that is, the location where I will consult with people as a writer, anyone can enter this first phase of consultation by clicking here. In this 1st phase, every post, that is, every issue or topic will be posted in both Bengali and English and comments will be made only through the major languages ​​of the world, especially in Bengali.

The writer’s message This post will also be published in both Bengali and English in the 2nd phase location and will be published with an English title. However, this will be finalized after the complete book is finalized.

The online platforms that you have been informed about regarding Fatwa-e-Arif may not be complete yet. They will be gradually improved.

The Saudi Arabian government will bear all the expenses related to the preparation of this book and the Saudi government will also own all the profits from the sale of this book.

However, the Saudi government will not own anything online. All online content will be owned only by the author and the author’s media, and no TV channel or YouTube channel or any channel in the world can promote or broadcast anything related to the preparation of this book. Although the online and electronic publication of this book will be with the owner, if the owner wants to do anything about it, it will have to do it only after obtaining the three-party approval or signature mentioned below.

The owner of this book will decide when to do all the work related to the preparation of the book writing or preparing for the above three issues.

The Saudi government will provide any kind of cooperation in all matters related to this book.

If the Saudi government or the Bangladesh government is not willing to make arrangements for all the payments and other matters related to the preparation of this book, then it will be informed in due time what will be done or if any complications arise in the future regarding everything that has been informed, then it will be resolved in a specified time.

(ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী এ পোস্টটি শেয়ার করা যেতে পারে)

Once everything is finalized, the book will be published and distributed, after which each of the three parties mentioned below will sign some pages of the book and in this way, with their signatures on each page, the book will be finally published and distributed.

So, let me inform everyone that currently, this fatwa book of mine is being written and published in draft or rough form and it will continue in rough form, Insha’Allah.

Until it is published manually in book form, editing activities will continue on any part of it. I humbly request the respected scholars, scholars and Muslim brothers to provide positive and negative (if any) comments and good advice on every issue of this book.

The original language of this book will be in Bengali.

The ownership of the book will remain with the author and then with the person or persons nominated by his/her descendants (both paternal and maternal).

Each nominated person will decide during their lifetime who will be the next person or persons to own this book through a family or lineage meeting.

I will be happy if more than one person owns this book after me and then it will be deposited with one of the owners.

In the case of publishing the book, it can only be published in Bengali language with the signature of each of the (1) owner, (2) the Honorable Administrator of the Holy Haramain Administration and (3) the Saudi Government, each of their main responsible persons.

The original copy (only one copy) should be kept as a boxed copy with the owner and other copies or copies should be published in accordance with this copy. If any kind of complication arises anywhere in the world regarding any law or any subject of this book, then only this copy in the box will be the final center of its solution for the owner. That is, then any copy from any part of the world except this copy will be ignored. However, if the solution is achieved with another copy, then it is a different matter.

Again, with the approval of these three parties, only BANDHAN PRINTING & PUBLISHING PRESS, a member of the Bandhan Foundation, should publish any copy of this book only from this institution.

Therefore, before finally publishing this book, the BANDHAN FOUNDATION বন্ধন ফাউন্ডেশন Authority must establish this publishing institution.

This book can be translated into any language of the world only with the approval of the above-mentioned tripartite parties and the translated copies can be printed only by BANDHAN PRINTING & PUBLISHING PRESS, a subsidiary of the above-mentioned Bandhan Foundation.

It is completely prohibited to print it from any other institution in the world.

In addition, after the book is published, anyone who wishes can publish and disseminate any of its laws on social media, but in this case, the publisher must record the identification number of the relevant section in the form of a source.

Even the publication of a small phrase from this book without a source will be considered a punishable offense.

The laws or clauses/subclauses on this matter will be in full form within this book.

Here I have only given a brief introduction of what the book will be or may be.

Again, if no other angel or Imam Mahdi (a.s.) comes after me like the angel that came among me, then no other human or jinn will have the right to make any changes or corrections in this book. Allah knows best whether an angel will descend upon another human or jinn after my death, or whether someone like me will come to the world.

Look, I am only a human being. For 23 years from birth, I was a human being made of clay. Then angels started coming to me. After 46 years, angels became visible in my mind, brain and body.

Now none of you have the right to say that I have become an angel. Angels are among all human beings.  The only difference is that my angel is visible or God has sent another angel to me; He has not sent it to you or to you. But it is true that the angel is with you too. So try and pray, you will see what I can do, maybe you can do it too.

The Almighty God may awaken your angels. And if you do not do good deeds, your angels may not be visible, on the contrary, the qualities of the devil may be visible to you. 

Therefore, there is no opportunity to call me only a human or only an angel. I am both a human and an angel. Whatever I can or do, if you try, God willing, you will also be able to do. And I, God willing, will do only those things that Hazrat Muhammad (S:) did or said or supported and what Hazrat Muhammad (S:) and his companions (RA) considered. So if they can do them, why can’t you or you? Why then will these actions of mine be only the actions of angels? 

Again, because I have angels, I have not become sinless. The Almighty God may have sent angels to me to complete certain tasks, there is no reason to compare them with sinlessness here.  Besides, my sins are mine, I cannot tell you about them. So there is no chance of calling me innocent.

Since people still get about 5/6 lakhs from me. Which has been almost 3/4 years today, but I am still not able to give it. See, according to the difference in faith and deeds, whatever I can or will do or will do, Insha’Allah you will also be able to do. And if you cannot do any of my work as well as I do, it is because of the weakness of your faith and deeds; it is not because you do not have angels, but I do. And you cannot or will not say that you do not have angels or that this is the work of angels; is there any reason to say this? Why am I not a human? Am I just an angel? Can you deny that you do not have angels? And if you go on saying this, then you will call the Almighty God unjust or unjust? Since in your eyes, the Almighty God may be helping me by giving me angels, and not you?

Moreover, if such an angel comes to someone else after me, then he can only change any updatable section of this book by showing logic and sources according to the Quran. No one will have the right to change the basic section mentioned in this book until the Day of Judgment. However, if any basic or updatable section is not added to this book due to any updateable section that has arisen in the context of time or for any reason, then only the specific person mentioned above who comes as the angel can do so. However, whoever adds any matter to this book, this will not change the ownership of this book in any way.

And I and my family members, as permanent citizens of Saudi Arabia, want to reside in the holy city of Mecca and sit in the Grand Mosque to perform other religious works, including writing this book.

I would like to appeal to the Saudi government to provide me with this facility for the sake of religion and I would like to request all the people of the world to cooperate and pray for me as much as possible. 

Remember that I do not seek or come to do the welfare of only Muslims, I strive to do the welfare of all people regardless of religion or caste. I am not only a friend of Muslims, I want to be a friend of all jinn and humans. 

If the Saudi government understands that I have angels and that I have “taken many other initiatives” for the welfare of humanity, including writing the fatwa book, ‘Fatwa-e-Arif’, for the solution of the duration of age, then after affidavits are made of me and all the other members of my family, including my mother, they will grant citizenship to these 7 members of our family. 

And please make all the arrangements and all kinds of good arrangements for me to sit in the Grand Mosque and compile this book and work easily and smoothly for the welfare of Islam and Muslims as soon as possible.

But here it is not necessary to say one thing, my language will be Bengali in all matters. I should not be forced to speak or writing in Arabic or English or any other language of the world. Or should there be any kind of request in this regard. 

Hazrat Muhammad (S:)’s language was Arabic. He did not learn any other language. He worked with bilinguals. So is it not a Sunnah to work with bilinguals? 

And if working with bilinguals is a Sunnah, then why can’t I practice that Sunnah? Are not the Bengali language or Bengalis created by Allah?

Those of you who will read this content of mine or to whom it will reach, please share this content quickly on various online platforms for the benefit of humans, jinn and Muslims and for the solution of the era and share it by printing it orally through various offline meetings or waz mehfils. And keep talking about the issues of this content orally to talk to people and send it to the Bangladesh government and the Saudi government in any way online and offline. And keep highlighting the importance of the matter to these two governments, the Muslim world and other countries, governments and people of the world. And keep an eye on our media regularly.

And of course, subscribe, follow, like and share each of our media. So that as soon as we release any content, it reaches you.

On my (the author’s) and our behalf, I request and appeal to the Bangladesh government to continue all communication with the Saudi Arabian government on this matter.

Since the work is in the interest of Islam, Muslims and the people of the world. Therefore, only people, Muslims and the heads of government concerned are asked to contact the writer and request this matter.

Since the writer applies on his own, then on the one hand it appears that the writer is thinking about his own petty interests; just as it is proven that the people, Muslims and heads of government are not interested.

So if those for whom I will do it are not interested, then how will I do the work and for whom will I do it? For this reason, the writer will not make any kind of request to any government or even anyone in this regard for now.

Yes, since I have a special angel with me in this regard; and since the angel is not for anyone alone, but for all people and all jinn;  (Maybe it’s just with me) So if the angel gives a positive signal to someone about this, then you should contact the writer or explain it to the writer or even me (the writer, meaning the angel who is with me) if the angel explains that you should do this now or do this or apply to so-and-so or apply to so-and-so government, then I will apply on my own. Or if I catch it in my own brain, then I will also apply on my own.

Since I am also a human being, my Lord is also my religion. The progress of humans, the progress of Muslims is my progress. That is my worship. That is why I do something on my own, which is also necessary for me. And then if you think it is appropriate and the exchange is carried out, you will grant my request, or you will not.

Sallallahu alayhi wa sallam.

Having made this request to the Bangladesh government, the Saudi government and the people of the world and asking everyone to pray for my parents and in-laws, I finally say that, O Allah! The constitution of human affairs from birth to death, ‘Fatwa-e-Arif’, according to Your Kalamullah Sharif, the Holy Quran, highlights every side of human life in simple and clear language for people and fulfills all the instructions of every verse of the Quran, so that I can write this tawfeeq from You and I hope for the prayers and cooperation of the people of the world in this work. I hope that You will accept this heartfelt prayer of mine.  May Allah protect us. May Allah preserve us. 

Sallallahu alayhi wa sallam.

এ পোস্টের ট্যাগ সমূহ: ফতোয়ায়ে আরিফ, ফতোয়ায়ে আরিফ এর লিখকের বাণী, fatwae arif er likhoker bani